মঙ্গলে হল না আর জি কর মামলার শুনানি। জরুরি কারণে ছিলেন না প্রধান বিচারপতি। পরিবর্তে বুধবার দিনের শুরুতেই সম্ভাবনা শুনানির। হাড্ডাহাড্ডি লড়াই মার্কিন মুলুকে। ডিক্সভিল নচ টাউনের ভোট গণনায় সমানে সমানে ট্রাম্প-হ্যারিস। নজরে সেই সুইং স্টেটের ফলাফল-ই। উত্তরপ্রদেশে মাদ্রাসা শিক্ষা বৈধ। হাই কোর্টের নির্দেশ খারিজ করে রায় সুপ্রিম কোর্টের। খাস কলকাতায় ফের রেফার রোগের বলি।
হেডলাইন:
আরও শুনুন: 4 নভেম্বর 2024: বিশেষ বিশেষ খবর- আর জি কর মামলায় চার্জ গঠন, ‘সরকার ফাঁসাচ্ছে’, দাবি অভিযুক্তের
আরও শুনুন: 3 নভেম্বর 2024: বিশেষ বিশেষ খবর- ভাইফোঁটায় আনন্দ আয়োজন, ‘দিদি’ মমতার বাড়িতে শোভন-ফিরহাদরা
বিস্তারিত খবর:
1. পিছিয়ে গেল আর জি কর মামলার শুনানি। মঙ্গলের বদলে শুনানি হবে বুধবার। জানা গিয়েছে, এদিন প্রধান বিচারপতি অনুপস্থিত থাকায় মামালার শুনানি হয়নি। কথা ছিল মঙ্গলবার দুপুরে শুরু হবে আর জি কর মামলার শুনানি। সেই মতো প্রস্তুত ছিল সব পক্ষ। তালিকায় শেষের দিকে ছিল আর জি কর মামলা। এদিকে বিকেল পাঁচটায় রাষ্ট্রপতি ভবনে যাওয়ার কথা ছিল প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের। বিশেষ কারণে তাঁকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। তাতে সাড়া দিয়ে রাষ্টপতি ভবনে যান বিচারপতি। তাই সময়ের অভাবের এই মামলা শুনতে পারেননি জাস্টিস চন্দ্রচূড়। বুধবার আর জি কর মামলাকে দিনের প্রথম মামলা হিসেবে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি। সেক্ষেত্রে সকালেই শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে। আগের শুনানিতে রাজ্যকে সিভিক নিয়োগ, কর্মপদ্ধতি, বেতন সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য হলফনামা আকারে আদালতে জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ। সেইমতো মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা দেয় রাজ্য সরকার। তবে শেষ পর্যন্ত পিছিয়ে গেল মামলা। আপাতত বুধবার সুপ্রিম কোর্টের দিকেই নজর গোটা দেশের।
2. মার্কিন মুলুকে হাড্ডাহাড্ডি নির্বাচনী লড়াই। জোরদার হতে চলেছে ট্রাম্প আর কমলা হ্যারিসের প্রতিদ্বন্দ্বিতা। আপাতত সেই ইঙ্গিতই মিলছে ডিক্সভিল নচ টাউনের ভোট গণনায়। গত শতকের ছয়ের দশক থেকেই ডিক্সভিল নচই দেশের প্রথম টাউন, যেখানে ভোটগ্রহণ সর্বপ্রথম সম্পন্ন করা হয়। এবারও সেই রীতিই অনুসৃত হল। স্থানীয় সময় অনুযায়ী, মধ্যরাতে ভোটদান শুরু হয়। রাত সোয়া বারোটা নাগাদ ভোটগণনাও হয়ে যায়। আর তাতেই দেখা গেল ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকান দুই প্রার্থীই পেয়েছেন সমান ভোট। এই পর্ব যে টানটান হতে চলেছে এমনটাই মত রাজনৈতিক সমীক্ষকদের। দুই প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারিত হবে প্রদেশের নির্বাচনী লড়াইয়ের মাধ্যমে। প্রদেশের ইলেক্টররা বেছে নেবেন আগামী প্রেসিডেন্টকে। আপাতত তাই ৫০টি প্রদেশের ফলাফলের দিকেই তাকিয়ে গোটা বিশ্ব।
শুনে নিন বিশেষ বিশেষ খবর।