‘অভয়া’র বিচারের দাবিতে স্বাস্থ্যভবন অভিযানের ডাক জুনিয়রদের। বিচার চেয়ে ফেসবুক পেজ খুললেন নির্যাতিতার বাবা-মা। ফের আদালতে জামিন প্রার্থনা প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীর। বিরোধিতায় সিবিআই, ভর্ৎসর্না বিচারকের। সাংসদ মহুয়ায় ক্ষুব্ধ জেলার ৬ বিধায়ক, মুখ্যমন্ত্রীর কাছে চিঠিতে নালিশ। মহারাষ্ট্রে মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ ফড়ণবিসের, উপ-মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন শিণ্ডে, পওয়ার।
হেডলাইন:
আরও শুনুন:
4 ডিসেম্বর 2024: বিশেষ বিশেষ খবর- ৩০তম কলকাতা চলচ্চিত্র উৎসবের উদ্বোধন মুখ্যমন্ত্রীর
বিস্তারিত খবর:
1.’অভয়া’র বিচারের দাবিতে স্বাস্থ্যভবন অভিযানের ডাক জুনিয়র ডাক্তারদের। বৃহস্পতিবার সাংবাদিক সম্মেলনে জুনিয়র ডাক্তার দেবাশিস হালদার জানালেন, আগামী ৭ তারিখ অর্থাৎ শনিবার ওয়েস্টবেঙ্গল মেডিক্যাল কাউন্সিলের সামনে তাঁরা জমায়েত করবেন। সেখান থেকে স্বাস্থ্যভবন পর্যন্ত মিছিল করা হবে। কর্মসূচিতে সিনিয়র ডাক্তার, নার্স-সহ সমস্ত স্বাস্থ্যকর্মীদের সংগঠন, অভয়া মঞ্চ-সহ সমস্ত নাগরিক সংগঠনকে শামিল হওয়ার ডাক দিয়েছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। জানা গিয়েছে, এই মিছিলে নির্যাতিতার বাবা-মাও থাকবেন। এদিকে, মেয়ের জন্য সুবিচার চেয়ে ফেসবুকের দ্বারস্থ হলেন নির্যাতিতার বাবা-মা। খুললেন ফেসবুক পেজ। নাম রেখেছেন ‘ট্রুথ অ্যান্ড জাস্টিস: ভয়েস অফ আর জি কর ভিক্টিম’। পেজটির ভূমিকায় লেখা হয়েছে, ‘আমার মেয়ের সুবিচার চাই। মেয়ের জন্য লড়াই করছি।’ তাঁদের আহ্বান, সত্য এবং বিশ্বস্ততার লড়াইয়ে সকলে সঙ্গে থাকুন। মিছিল প্রসঙ্গে তাঁদের দাবি, অভয়ার ধর্ষণ-খুনের তদন্ত চলছে, কিন্তু গতি স্তিমিত। তাই চাপ বাড়াতে এই মিছিল। তবে বিচারব্যবস্থার উপর তাঁদের ভরসা রয়েছে, এমনটা স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন অভয়ার বাবা-মা।
2. দুর্নীতি মামলায় নিজেকে নির্দোষ দাবি করে ফের জামিনের আরজি পার্থর। জামিন মামলায় বৃহস্পতিবার ব্যাঙ্কশাল কোর্টে ভারচুয়ালি পেশ করা হয় তাঁকে। এদিন পার্থর আইনজীবী বলেন, “মন্ত্রী হিসেবে এই দুর্নীতির সঙ্গে পার্থ চট্টোপাধ্যায় যুক্ত নন। তাঁর কোনও ভূমিকা ছিল না। নিয়োগের বিষয় পুরো দেখে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ।” তিনি আরও বলেন, তাঁর মক্কেলর বয়স ৭৩ বছর, তিনি অসুস্থ। তাই যে কোনও শর্তে তাঁকে জামিন দেওয়া হোক। এরপরই আদালতে পার্থ বলেন, “আমি নির্দোষ, কিছুই করিনি। যা করেছে বোর্ড করেছে। আমাকে জামিন দিন।” যদিও ফের জামিনের বিরোধিতা করেছে সিবিআই। তদন্তকারী পক্ষের দাবি, ১৫২ জন যোগ্য চাকরিপ্রার্থীর নাম তালিকাভুক্ত করা হয়নি। বিভিন্ন এজেন্ট মারফত টাকা তুলে ৭৫২ জন অযোগ্য প্রার্থীকে নিয়ে তালিকা তৈরি করা হয়েছিল। একইসঙ্গে ৩১০ জন অযোগ্য চাকরি প্রার্থীর চাকরি সুনিশ্চিত করা হয়েছিল। আর এই তালিকা পার্থ নিজে পাঠিয়েছিলেন বলেই অভিযোগ। ফলে এই মুহূর্তে পার্থ চট্টোপাধ্যায় জামিন দিলে তদন্ত ব্যাহত হতে পারে। এদিকে, জামিন মামলার প্রসঙ্গে ফের আদালতের ভর্ৎসর্না শুনতে হল পার্থকে।
শুনে নিন বিশেষ বিশেষ খবর।