‘কুম্ভে অব্যবস্থা হয়েছে’, যোগী সরকারের ব্যবস্থাপনার সমালোচনা শঙ্করাচার্যের। মমতার ‘মৃত্যুকুম্ভ’ মন্তব্যে সমর্থন। মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্যে অখুশি সন্ত সমাজ। ট্যাংরা কাণ্ডে হাজারও প্রশ্নের ভিড়। ঠিক কী ঘটেছিল সেদিন? বুঝতে পুনর্নির্মাণ হবে ঘটনার। ‘জঙ্গি সরকার’ কটাক্ষে শুভেন্দুকে চ্যালেঞ্জ তৃণমূলের। ‘সঙ্গমের জল পানেরও যোগ্য’, কেন্দ্রের রিপোর্ট উড়িয়ে দাবি আদিত্যনাথের। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসবের আমেযে পাকিস্তান।
হেডলাইন:
বিস্তারিত খবর:
1. মহাকুম্ভকে ‘মৃত্যুকুম্ভ’ বলে মন্তব্য করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই মন্তব্যের বিরোধিতায় সরব বিজেপি। তবে বাংলার মুখ্যমন্ত্রীকে সমর্থন করেছেন শংকরাচার্য স্বামী অভিমুক্তেশ্বরানন্দ সরস্বতী। প্রকৃত ব্যবস্থাপনা করা হয়নি, এই অভিযোগে যোগী প্রশাসনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন ধর্মগুরু। তাঁর কথায়, ‘পুণ্যস্নান ভেবে যেখানে ডুব দিয়েছেন পুণ্যার্থীরা সেখানে মিশেছে অপরিষ্কার জল। বিজ্ঞানীরা বলেছেন, এই জল স্নানের যোগ্যই নয়। অথচ সেখানেই কোটি কোটি মানুষকে স্নান করতে বাধ্য করা হচ্ছে।’ তাঁর দাবি, উচিত ছিল জল পরিশুদ্ধ করা। এ প্রসঙ্গে ধর্মগুরুর প্রশ্ন, ‘১২ বছর অন্তর মহাকুম্ভ হয়, তাহলে কেন আগে থেকে ব্যবস্থা নেওয়া হল না?’ কুম্ভে মৃত্যুর ঘটনা নিয়েও সরব হয়েছেন ধর্মগুরুর। তাঁর কথায়, ‘পুণ্যার্থীদের প্রাণহানি হচ্ছে তখন তা ধামাচাপা দেওয়া হচ্ছে। সেটা আরও ঘৃণ্য অপরাধ।’ এ প্রসঙ্গেই মুখ্যমন্ত্রীর সমর্থনে কথা বলতে শোনা গিয়েছে তাঁকে। তবে মমতার মন্তব্যে নারাজ সন্ত সমাজ। ধর্মীয় নেতাদের দাবি, মমতার ওই মন্তব্য সনাতন ধর্ম ও মহাকুম্ভের অপমান।
2. একই পরিবারের তিনজন মৃ্ত এবং তিনজন পথ দুর্ঘটনায় আহত। ট্যাংরা কাণ্ড নিয়ে হাজারও প্রশ্নের জট খোলা বাকি। রহস্যের বুনন খুলতে আপাতত ময়নাতদন্ত রিপোর্ট হাতে পাওয়ার অপেক্ষায় কলকাতা পুলিশ। এ বিষয়ে পুলিশ কমিশনার মনোজ ভর্মা জানান, ‘দে পরিবারের তিন সদস্য জখম অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তাঁরা একটু সুস্থ হলেই ঘটনার পুনর্নির্মাণ করা হবে। আপাতত আহতদের পাওয়া বয়ান যাচাই করা হচ্ছে।’ তিনি আরও জানান, ঘটনাস্থল থেকে কোনও সুইসাইড নোট পাওয়া যায়নি। পরিবারের সকলের মোবাইল সংগ্রহ করা হয়েছে। সেখান থেকে তথ্য সংগ্রহের কাজ শুরু হয়েছে। শুধু তাই নয়, এলাকার সিসি ক্যামেরার ফুটেজও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
শুনে নিন বিশেষ বিশেষ খবর।