সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের পুজো উদ্বোধন শাহের। আশ্বাস বাংলায় পরিবর্তন আনার। পুজোয় জনসংযোগ কর্মসূচি থেকেও বকেয়া ইস্যুতে সরব অভিষেক। বিধানসভার বিশেষ অধিবেশনে পেশ বিধায়কদের বেতনবৃদ্ধির বিল। নিঠারি ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় রদ ফাঁসির সাজা। এলাহাবাদ হাই কোর্টে বেকসুর খালাস দুই ‘নরখাদক’। শহরে এসে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ রোনাল্ডিনহোর। উত্তরীয় পরিয়ে স্বাগত জানালেন মুখ্যমন্ত্রী।
হেডলাইন:
আরও শুনুন: 14 অক্টোবর 2023: বিশেষ বিশেষ খবর- মোদি স্টেডিয়ামে পাক বধ টিম ইন্ডিয়ার, শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর
বিস্তারিত খবর:
1. দুর্গাপুজো উদ্বোধনে কলকাতায় হাজির কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। সোমবার অর্থাৎ দ্বিতীয়ার বিকেলে সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের পুজো উদ্বোধন করলেন তিনি। সঙ্গে ছিলেন শুভেন্দু অধিকারী, সুকান্ত মজুমদার, সজল ঘোষ-সহ অন্যান্যরা। মণ্ডপ থেকেই রাজ্যবাসীকে দুর্গাপুজোর শুভেচ্ছা জানিয়ে শাহ বলেন, “আমি বাংলায় এসেছি শুধুমাত্র মা দুর্গার আশীর্বাদ নিতে।” তবে রাজনীতির কথা বলবেন না বলেও, পুজোর আবহে সে কথা পুরোপুরি এড়িয়ে গেলেন না অমিত শাহ। বাংলায় রাজনৈতিক পরিবর্তন আনবেন, বাংলাকে অন্যায়মুক্ত করবেন, দাবি শাহের।
এদিকে প্রোটোকল অনুযায়ী দেশের প্রধানমন্ত্রী বা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সফরে রাজ্যপালের থাকার কথা। কিন্তু এদিন শাহের কলকাতা সফরে দেখা যায়নি রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসকে। বরং সেই সময়েই রাজভবনে কুণাল ঘোষের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ সারলেন রাজ্যপাল। দুজনের মধ্যে একান্তে প্রায় ৩৫ মিনিট কথা হয়। কেরলের ওনাম উৎসবে রাজ্যপাল মিষ্টি এবং উপহার পাঠিয়েছিলেন বলে পুজোর আগে তাঁকে মিষ্টি, বই ও পুজোবার্ষিকী উপহার দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক।
2. পুজোয় জনসংযোগ কর্মসূচি থেকেও রাজ্যের বকেয়া নিয়ে সরব হলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার ডায়মন্ড হারবার লোকসভার বস্ত্রদান কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তাঁর সাফ কথা, “৬ মাস সময় দিন। এর মধ্যেই বাংলার বকেয়া আদায় করব। আর বকেয়া আদায় করতে না পারলে, ১০০ দিনের কাজ প্রকল্পের কর্মীদের পারিশ্রমিক মেটাবে রাজ্য সরকার।” এদিন অনুষ্ঠানের মঞ্চ থেকে নিজের লোকসভা কেন্দ্রের মানুষকে ধন্যবাদ জানান অভিষেক। এরপর বকেয়া ইস্যুতে মুখ খুলে তিনি বলেন, “বকেয়ার দাবিতে কলকাতার রাজপথে মিছিল শুধুই ট্রেলার ছিল। সিনেমাটা ১ নভেম্বর থেকে দেখাব। গায়ের জোরে বাংলার মানুষের টাকা যদি কেউ আটকে রাখতে চেষ্টা করে সে সফল হবে না।” একযোগে বাম ও বিজেপির বিরুদ্ধে তোপ দেগে তৃণমূল সাংসদের অভিযোগ, অর্থনৈতিকভাবে বাংলাকে দমিয়ে রাখার চেষ্টা করছে বিজেপি সরকার।
শুনে নিন বিশেষ বিশেষ খবর।