ওপার বাংলার মুছে যাওয়া ‘জয় বাংলা’ স্লোগান ফিরল মমতার মুখে। বিজয় দিবসে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান মমতার। ভারতীয় সেনার কৃতিত্বকে স্মরণ মোদির। বিজয় দিবসের ভাষণে শেখ মুজিবের নাম নিলেন না ইউনুস। বাদ ভারতের অবদানও। হাই কোর্টে খারিজ কালীঘাটের কাকুর আগাম জামিনের আর্জি। নিয়োগ মামলায় শর্তসাপেক্ষে জামিন পার্থর, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তথ্য জমার নির্দেশ ইডিকে।
হেডলাইন:
আরও শুনুন:
বিস্তারিত খবর:
1. বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে দৃপ্তকণ্ঠে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। সোমবার রেসকোর্সের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় সেনাবাহিনীর বীরত্বকে সম্মান জানান তিনি। বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের সাহসিকতাকেও শ্রদ্ধা জানাতে ভোলেননি মুখ্যমন্ত্রী। হাসিনা পরবর্তী বাংলাদেশে যখন ‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় খারিজ হয়ে গিয়েছে, সেখানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মুখে এই স্লোগানকে তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে কূটনৈতিক মহল।
এদিকে বিজয় দিবসে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় সেনার অবদানের কথা স্মরণ করলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। তিনি মনে করান, ১৯৭১-এ পাকিস্তানকে সম্মুখসমরে হারিয়েছিল ভারতীয় সেনা। যদিও বিজয় দিবসে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সোশাল মিডিয়া পোস্টে ক্ষুব্ধ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ।
2. বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিলেও মুজিবর রহমানের নাম নিলেন না মহম্মদ ইউনুস। যাঁর হাত ধরে বিজয় দিবস এসেছিল বাংলাদেশে, সেই শেখ মুজিব উহ্যই রইলেন এদিন। শুধু তাই নয়, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে বাদ গেল মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় সেনাদের অবদানের কথাও। এদিকে তার আগেই মহম্মদ ইউনুসকে ফ্যাসিস্ট বলে তোপ দেগে জাতির উদ্দেশে দীর্ঘ বিবৃতি দিলেন হাসিনা। বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর কথায়, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের বিরোধিতা করছে ইউনুস সরকার। মদত দিচ্ছে উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তিকে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা থেকেই আবার জয়ী হবে বাঙালি, আশায় মুজিবকন্যা।
অন্যদিকে বিজয় দিবসেই বাংলাদেশে নির্বাচন নিয়েও মুখ খুললেন নোবেলজয়ী ইউনুস। ২০২৫ সালের শেষ বা ২০২৬ সালের শুরুতে নির্বাচন হতে পারে পদ্মাপাড়ে, জানান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান।
শুনে নিন বিশেষ বিশেষ খবর।