১৮৫৩ সালে যাত্রা শুরু হলেও, ভারতীয়দের জন্য ট্রেনে কোনও শৌচালয় ছিল না। এক বাঙালি বাবুর চিঠির জোরেই শেষমেশ ট্রেনে শৌচালয়ের বন্দোবস্ত হয়েছিল। ট্রেনের কামরায় শৌচালয়ের ব্যবস্থার নেপথ্যে আছেন জনৈক বাঙালিবাবু ও একটি কাঁঠাল খাওয়ার গপ্পো। শুনে নিন প্লে-বাটন ক্লিক করে।
ট্রেনে উঠে অনেকেরই মাথাব্যথার বিষয় হয়ে ওঠে ট্রেনের টয়লেট। একরাশ চিন্তা ভিড় করে মাথায়। পরিষ্কার থাকবে তো! দুর্গন্ধ হবে না তো! তার মধ্যে থেকে থেকেই টয়লেটের দরজায় অন্য আকুল প্রার্থীদের ধাক্কাধাক্কি, কাতর আবেদন তো আছেই। যে কোনও ট্রেন টয়লেটের অতি কমন সিন, মগটি চেন দিয়ে বাঁধা। কেউ বলেন, ঝাঁকুনি থেকে বাঁচতে। কেউ বলেন চুরি এড়াতে।
আরও শুনুন: R K Laxman: কীভাবে জন্ম হয়েছিল Common Man-এর?
জানেন কি, চালু হওয়ার ষাট বছর পর্যন্ত ভারতীয় ট্রেনে কোনও টয়লেটের ব্যবস্থাই ছিল না। রেলের বড়কর্তাদের ধারণা ছিল, নেটিভদের জন্য রেলের কামরায় শৌচালয়ের কোনও প্রয়োজন নেই। তা ছাড়া সেকালে সকলেই ট্রেনে চেপে যেতেন কাছে পিঠেই, বড়জোর পঞ্চাশ মাইল। সেকালে বাবুদের জন্য থাকত বিশেষ কোচের বন্দোবস্ত। তাঁর চাকর শোফারদের জন্য আলাদা করা থাকত নেটিভ ক্লাসের বগি। ট্রেনের কামরায় শৌচালয়ের ব্যবস্থার নেপথ্যে আছেন জনৈক বাঙালিবাবু ও একটি কাঁঠাল খাওয়ার গপ্পো।
বাকি অংশ শুনে নিন প্লে-বাটন ক্লিক করে।