কারো কাছে প্রয়োজন মেটানোটাই উদ্দেশ্য, কেউ কেউ অবশ্য এ বিষয়ে বেশ শৌখিন। নিজের মাপ ও শরীরের গঠন অনুযায়ী বক্ষবন্ধনীর সন্ধানে বেশ খুঁতখুঁতেও। কিন্তু যেটা কিনছেন, পরছেন, তাতে ফ্যাশন আর প্রয়োজনের মেলবন্ধন ঘটছে কতখানি?
অন্য মেয়েদের দেখলে আগেই হয়তো মুখ থেকে বুকের দিকে নজর চলে যায়। অন্যের নজরের কথা বলছি না। বলছি আপনার নিজের নজরের কথাই। অন্যের ভরাট বুকের দিকে তাকিয়ে হয়তো ভাবেন – ইস! ও কত ভাগ্যবতী। ছেলেরা তো বটেই, মেয়েরাও তাকিয়ে থাকে ঈর্ষায়। আর আপনারটা? সে তুলনায় যেন কিছুই নয়। যতই হোক নারী অঙ্গের শোভা তো এই বক্ষেই আবদ্ধ। শুধু ঠিকঠাক অন্তর্বাসের ব্যবহারও কিন্তু আপনার এই সৌন্দর্যকে অনেকখানি খোলতাই করতে পারে। প্রথমে আপনাকে জানতে হবে আপনি কি ঠিক মাপের ব্রা পরছেন? কীভাবে জানবেন?
আরও শুনুন: ওরাল সেক্স ডেকে আনতে পারে Cancer
ফিতের সাহায্যে আগে মেপে নিন আপনার লোয়ার বাস্ট মানে ব্রায়ের ব্যান্ড যে অংশটায় থাকে তার ঘের। ধরা যাক তা হল ৩৪। এবার মাপতে হবে আপনার ফুল বাস্ট মানে বুকের সবচেয়ে চওড়া অংশ। খুব আঁটোসাঁটো করে মাপবেন না, আবার যেন ফিতে লুজ না হয় একটুও। শুধু ব্রা পরেই মাপ নিন। ধরা যাক মাপ হল ৩৬। এই ৩৬ হল আপনার কাপ সাইজ। এবার ফুল বাস্টের মাপ থেকে লোয়ার বাস্টের মাপ বিয়োগ করুন। ৩৬ থেকে ৩৪ বাদ গেলে থাকে ২ । অর্থাৎ আপনার ব্র্যান্ডের ৩৬ সাইজের ২য় সেটটি আপনার পক্ষে উপযুক্ত অর্থাৎ ৩৬B। এভাবে বিয়োগফল যদি ৪ হয় তবে আপনার ব্রা সাইজ হবে ৩৬D আর ৫ হলে ৩৬E হতে পারে পারে। আবার ওই ব্র্যান্ড যদি D-এর পর ৫ম সেটে DD রাখে তাহলে আপনার পক্ষে ৩৬DD সাইজই উপযুক্ত হবে। অবশ্য স্ট্র্যাপলেস ব্রা কেনার ক্ষেত্রে কাপ সাইজ এক সাইজ ছোট নেবেন, ভাল ফিট হবে।
তবে তা সত্ত্বেও অনলাইনের বদলে লাইনে, মানে দোকানে গিয়ে একবার আপনার সাইজের ব্রা ট্রাই করে দেখে তবেই কেনার সাজেশন দেব।
বাকি অংশ শুনে নিন প্লে-বাটন ক্লিক করে।