তিনি রানিমা। মানে রানি রাসমণি। জানবাজারের রানিমা না হোন, ছোটপর্দার রানিমা হয়েই ঘরে ঘরে পৌঁছে গিয়েছেন। দিতিপ্রিয়া রায়। ছোটপর্দার জনপ্রিয় মুখ। দর্শকের রানিমা। সেই রানিমার পুজোর দিনগুলো কেমন কাটত? ছোটবেলা থেকেই ইন্ডাস্ট্রির কাজের সঙ্গে যুক্ত। তাতে কি পুজোর রুটিনে বিশেষ হেরফের হয়েছে? আর এখন, এত জনপ্রিয় হওয়ার পর কতটা বদল এসেছে পুজো সেলিব্রেশনে। সংবাদ প্রতিদিন শোনো-কে জানালেন দিতিপ্রিয়া, শুনলেন চৈতালী বক্সী।
পুজো মানেই দিনগুলো একটু অন্যরকম। গড় বাঙালির কাছে এটাই সত্যি। ব্যতিক্রম নন দিতিপ্রিয়াও। তাঁরও পুজোর দিন শুরু হয় ঢাকের বাদ্যিতে। আর সে ঢাক বাজান অন্য কেউ নন, স্বয়ং তাঁর বাবা। পুজোর দিনগুলো হইহই করে কেটে যায় মণ্ডপে। বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা জমে দেদার। খাওয়া-দাওয়া, হইচই নিয়েই দিতিপ্রিয়া মেতে থাকেন পুজোর ক-টা দিন। এইসবের আকর্ষণ এতখানিই যে, পুজোর সময় ঘর ছেড়ে অন্য কোথাও যাওয়া তাঁর না-পসন্দ। শুটিং থেকেও এই সময়টা মেলে ছুটি। তাই একরকম চুটিয়ে আনন্দ করেই পুজো কাটান দিতিপ্রিয়া।