পর্দা জুড়ে দুই শরীরের ওলটপালট। কখনও আবার সংখ্যাটা আরও বেশি। বিভিন্ন ভঙ্গিতে নারীটির শরীরে ডুবে যান এক বা একাধিক পুরুষ। সময়ের জ্ঞান থাকে না কারোরই। আর সেই উদ্দাম যৌনতার দৃশ্যই পলক না ফেলে দেখতে থাকেন দর্শকেরা। কিন্তু সত্যিই কি অতটা সময় ধরেই ক্যামেরার সামনে সঙ্গম করে চলেন নীল ছবির তারকারা? কী জানালেন জনপ্রিয় পর্ন অভিনেত্রী? আসুন, শুনে নেওয়া যাক।
নীল ছবি মানেই বাঁধনছাড়া উদ্দাম যৌনতার আসর। খোলা শরীরের হাতছানি। ফোরপ্লে থেকে শুরু করে উত্তেজনার চূড়ান্ত মুহূর্ত পর্যন্ত যৌনতার ভিন্ন ভিন্ন পথ আবিষ্কার করে চলেন নায়ক নায়িকা। এক মুহূর্তের জন্যও এই শরীরী খেলায় ছেদ পড়ে না। আর সেই কারণেই পর্দা থেকেও মুহূর্তের জন্য চোখ সরাতে পারেন না দর্শকও। কিন্তু সত্যিই কি গোটা ছবির দীর্ঘ সময় জুড়ে সঙ্গমে লিপ্ত থাকেন নায়ক নায়িকারা? দর্শকদের মতো তাঁরাও কি উপভোগ করেন এই যৌন অভিজ্ঞতা? সম্প্রতি সে কথাই ফাঁস করলেন পর্ন ছবির এক জনপ্রিয় অভিনেত্রী।
আরও শুনুন: সুখের খোঁজেই সমীক্ষা দেশজুড়ে, ‘সুখী রাজ্যে’র শিরোপা উঠল কার মাথায়?
নীল দুনিয়ায় তিনি যথেষ্ট বিখ্যাত। যদিও বর্তমানে আর সক্রিয় ভাবে নীল ছবিতে অংশ নেন না। অতিমারির সময়েই সেই কাজ থেকে বিরতি নিয়েছেন আবেলা ডেনজার। সম্প্রতি নীল ছবির দুনিয়ার অন্দরমহলের কথা সামনে আনলেন তিনি। পর্ন তারকার দাবি, ভিডিওতে যা দেখানো হয় তা আদৌ সম্পূর্ণ সত্যি নয়। প্রায় ৭০০টিরও বেশি নীলছবির নায়িকা হয়েছেন তিনি, কিন্তু সব ক্ষেত্রেই নাকি যৌনতার সুযোগ পেয়েছেন মাত্র কিছুক্ষণ। তাঁর মতে, প্রায় ৮ ঘণ্টা শুটিং ফ্লোরে কাটালে ক্যামেরার সামনে যৌনতার সুযোগ পাওয়া যায় খুবই কম সময়ের জন্য। নিজের অভিজ্ঞতার কথা বলতে গিয়ে আবেলা জানান, প্রায় দিনই সকাল সকাল শুটিং ফ্লোরে পৌঁছাতে হত তাঁকে। তারপর দিনের অধিকাংশ সময় বিভিন্ন ভঙ্গিতে ছবি তোলা কিংবা অন্য কোনও কাজে ব্যস্ত থাকতে হত তাঁকে। আর সারাদিনে ক্যামেরার সামনে যৌনতার সুযোগ পেতেন খুব বেশি হলে ২৫ মিনিট। তবে তাঁর দাবি, এই সময়টাকেই নাকি সবথেকে বেশি উপভোগ করতেন তিনি।
আরও শুনুন: ছিলেন লাইব্রেরিয়ান, বইপত্র ছেড়ে এখন পুরুষাঙ্গের ‘রেটিং’ দেওয়াই পেশা তরুণীর
কিন্তু কথা হচ্ছে, আকস্মিক ভাবে যদি সামান্য সময়ের জন্য যৌনতায় লিপ্ত হতে হয়, তাও যে কোনও পুরুষের সঙ্গে, সেক্ষেত্রে কি স্বতঃস্ফূর্ত সঙ্গম সম্ভব? অথচ পর্ন ছবির নায়ক নায়িকারা সবসময়েই আবেগে ভরপুর যৌনতার ছবিই তুলে ধরেন। কীভাবে এমন সাবলীল অভিনয় সম্ভব, তার উত্তরে পর্ন দুনিয়ার প্রচলিত এক অভ্যাসের কথা জানিয়েছেন এই অভিনেত্রী। তাঁর কথায়, এমনিতেই নীলছবির নায়িকারা তাঁদের সহকর্মীর সঙ্গে খুবই সহজ ভাবে মেলামেশা করেন। তাই যেদিন ছবিটি শ্যুট করা হবে সেই দিনের বেশিরভাগ সময়টাই তাঁরা সহকর্মীর সঙ্গে কাটান। আর ক্যামেরার সামনে আসার আগে নিজেদের মতো করে যৌনতায় লিপ্ত হন তাঁরা। আবেলাও নাকি ঠিক এমনটাই করতেন। তাঁর মতে, সেই যৌনতায় কোনও লুকোনো বা মেকি ব্যাপার থাকত না। অন্যদিকে সারাদিন শুটিং ফ্লোরে থাকলেও অল্প সময়ের জন্য সঙ্গম করার দরুন যে আক্ষেপ হত, সেটাও কার্যত পুষিয়ে যেত ওইভাবে। আর এই অভ্যাসের জেরেই ক্যামেরার সামনে সাবলীল ভাবে যৌনতায় লিপ্ত হতেও কোনও সমস্যা হত না তাঁদের, এমনটাই জানিয়েছেন ওই পর্ন তারকা।
কোথা থেকে আসে এত জল? শুনে নিন।
কেন এসেছিল দেশি রেনকোট বানাবার ভাবনা? শুনে নিন।
বিশ্বের দৈনিক জন্মহারেও চলতি বছরেই রেকর্ড করেছে ভারত।
শুনে নিন আজকের বিশেষ বিশেষ খবর।
শুনে নিন আজকের বিশেষ বিশেষ খবর।
আবারও ভারতীয় নারীর মেধা ও মননের সাক্ষী বিশ্ব, শুনে নিন।
ভূতের দেখা পেয়েছিলেন হেস্টিংস সাহেবও?
