আদালতে অব্যাহত নিয়োগ-জট। কুণাল ঘোষের নেতৃত্বে মিছিল, ধর্মতলায় ধরনায় SLST চাকরিপ্রার্থীরা। ট্যাংরা হত্যাকাণ্ড রহস্যের জট খুলছে। স্ত্রী ও বউদিকে নিজে হাতে খুনের কথা স্বীকার করল দে বাড়ির ছোটছেলে প্রসূন। রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না অভয়ার বাবা-মা। ‘সময় নেই’, যুক্তিতে দেখা করার আবেদন প্রত্যাখ্যান রাষ্ট্রপতির। হারের জন্য দায়ী অন্তর্ঘাত। ১৪ জন প্রথম সারির নেতাকে বরখাস্ত করল জাতীয় কংগ্রেস।
হেডলাইন:
বিস্তারিত খবর:
1. দীর্ঘ আন্দোলনের পরও নিয়োগ-জট অব্যাহত। মামলার ফাঁসে আটকে চাকরি পাওয়া। এমনই অভিযোগে ফের রাজপথে নামলেন ২০১৬ সালের কর্মশিক্ষা, শারীরশিক্ষার চাকরিপ্রার্থীরা। শুক্রবার তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষের নেতৃত্বে ধর্মতলায় ধরনায় বসেন তাঁরা। অভিযোগ একটাই, মামলা দীর্ঘায়িত হচ্ছে, বিলম্বিত হচ্ছে তাঁদের নিয়োগ। এনিয়ে হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতির হস্তক্ষেপ দাবি করছেন চাকরিপ্রার্থীরা। জানা গিয়েছে, এদিনই হাই কোর্টের নির্দেশ মেনে ২০০৯ সালের বেশ কয়েকজন ‘যোগ্য’ প্রার্থীকে নিয়োগপত্র দিয়েছে জেলা শিক্ষা সংসদ। তাতেই বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন আন্দোলনরত প্রার্থীরা। কুণাল ঘোষের দ্বারস্থ হয়ে নিজেদের সমস্যার কথা বলেন। গোড়া থেকেই এই আন্দোলনকারীদের নানা সময়ে নানা পরামর্শ দিয়েছেন কুণাল। তাই এবারও তাঁদের হয়ে কার্যত ঝাঁপিয়ে পড়লেন তৃণমূল নেতা। আন্দোলনকারীদের সঙ্গে মিছিলে হেঁটে ধর্মতলা পৌঁছন। তবে ধরনায় বসতে গেলে পুলিশের সঙ্গে বাকবিতণ্ডা হয় তাঁর। সঙ্গে থাকা মহিলা আন্দোলনকারীদের সরিয়ে দেয় পুলিশ। তা সত্ত্বেও জোর করে রাস্তায় বসে পড়েন তাঁরা। শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী, ধর্মতলায় ওই রাস্তা ঘিরে দেওয়া হয়েছে ব্যারিকেড দিয়ে।
2. ট্যাংরা হত্যাকাণ্ডে রহস্যের জট যেন পরতে পরতে খুলছে। এবার স্ত্রী ও বউদিকে নিজে হাতে খুনের কথা স্বীকার করল দে পরিবারের ছোট ছেলে প্রসূন। পুলিশের জেরার মুখে পড়ে সে খুনের পদ্ধতিও জানাল। হাতের শিরা কেটে, মুখে বালিশ চাপা দিয়ে তবেই বাড়ির দুই বউ রোমি ও সুদেষ্ণার মৃত্যু নিশ্চিত করে প্রসূন। এমনকি নাবালক ভাইপোকেও খুনের চেষ্টা হয়েছিল, তবে তা ব্যর্থ হওয়ায় তাকে সঙ্গে নিয়েই সেই রাতে পথে বেরিয়ে পড়েছিল প্রণয়, প্রসূন। শুক্রবার প্রসূনকে জেরা করে এই সমস্ত তথ্য পেয়েছেন বলে দাবি তদন্তকারীদের।
শুনে নিন বিশেষ বিশেষ খবর।