আর জি কর ধর্ষণ মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ সিবিআই-এর। নথিভুক্ত ৫০ জনের বয়ান। শুক্রবার থেকে অভিযুক্ত সঞ্জয়ের বক্তব্য শুনবে আদালত। আম্বেদকরকে নিয়ে শাহের বিতর্কিত মন্তব্যে উত্তাল সংসদ। ইস্তফার দাবিতে বিক্ষোভ কংগ্রেসের। ‘মুখোশ খুলছে’, বিজেপিকে তুলোধোনা মমতার। ইনফোসিসের দ্বিতীয় ক্যাম্পাস উদ্বোধনে উচ্ছ্বসিত মুখ্যমন্ত্রী। প্রযুক্তিক্ষেত্রে আরও কর্মসংস্থানের আশা, বিনিয়োগের ডাক মমতার। সব ধরনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর অশ্বিনের। ব্রিসবেনে ড্রয়ের পরই ঘোষণা তারকার।
হেডলাইন:
আরও শুনুন:
বিস্তারিত খবর:
1. আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের তরুণী চিকিৎসক ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় সিবিআইয়ের সাক্ষ্যগ্রহণ পর্ব শেষ। গত ১১ নভেম্বর থেকে শুরু করে শিয়ালদহ আদালতের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা আদালতে ৫০ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছে। আগামী শুক্রবার থেকে অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়ের বক্তব্য শুনবে আদালত। এই পর্বে বিচারক তাকে প্রশ্ন করতে পারেন। আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ মিলবে অভিযুক্তেরও। এমনকি সপক্ষে কোনও সাক্ষী থাকলে তার তালিকাও জমা দিতে পারবে সঞ্জয়।
আর জি কর হাসপাতালে মহিলা চিকিৎসকের ধর্ষণ ও খুনের মামলায় মূল অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়ের বিরুদ্ধে শুরু হয়েছে বিচারপর্ব। তারই অঙ্গ হিসাবে রুদ্ধদ্বার কক্ষে চলে সাক্ষ্যগ্রহণ। বিচারপর্বের প্রথম দিনেই সাক্ষ্য দেন নির্যাতিতার বাবা ও এক পারিবারিক বন্ধু। নির্যাতিতার সহকর্মী, আর জি করের চিকিৎসক, পুলিশের সাক্ষ্য নেওয়ার পর এবার ইতি টানা হল সেই পর্বে। শিয়ালদহ আদালতে বিচারপর্ব শুরুর পর একাধিকবার নিজেকে নির্দোষ বলেও দাবি করেছে মূল অভিযুক্ত সঞ্জয়। এবার বিচারপতির সামনে তার বক্তব্য থেকে রহস্যের সমাধান মেলে কি না, সেদিকেই তাকিয়ে অভয়ার পরিবার।
2. বিআর আম্বেদকরকে নিয়ে অমিত শাহের বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে উত্তাল সংসদ। উঠল শাহের পদত্যাগের দাবি। পোস্টার হাতে নিয়ে বিক্ষোভ কংগ্রেস সাংসদদের। শাহের বিরুদ্ধে স্লোগান তুলে ওয়াকআউট করেছেন তৃণমূল সাংসদরাও। বিজেপিকে বিঁধে তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্য, “ওদের মুখোশ খুলে গেল। ২৪০ আসন পেয়েই এভাবে আম্বেদকরকে অসম্মান করছে। ৪০০ আসন পেলে হয়তো বাবাসাহেবের সব অবদান ভুলে নতুন ইতিহাস লিখত।” জানা যাচ্ছে, শাহের বিরুদ্ধে স্বাধিকার ভঙ্গের নোটিস দিতে চলেছেন তৃণমূল সাংসদ ডেরেক ও ব্রায়েন।
সংবিধান সংক্রান্ত বিতর্ক চলাকালীন রাজ্যসভায় অমিত শাহ মন্তব্য করেন, আম্বেদকরের নাম করাই এখন ফ্যাশন। আর এই মন্তব্য ঘিরেই ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন বিরোধীরা। এর পরই শাহের পদত্যাগ চেয়ে এদিন সকাল থেকে সংসদ চত্বরে বিক্ষোভে শামিল হন কংগ্রেস সাংসদেরা। যদিও এই বিক্ষোভকে ‘সস্তার রাজনীতি’ বলে নিশানা করেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কিরণ রিজেজু। গেরুয়া শিবিরের পালটা দাবি, মানুষকে ভুল বোঝানোর চেষ্টা করছে কংগ্রেস।
শুনে নিন বিশেষ বিশেষ খবর।