দ্রুত এগোচ্ছে ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান। শীঘ্রই বড় ঘোষণা মমতার, বন্যা আবহেই জানালেন দেব। মুখ খুললেন টলি ইন্ডাস্ট্রির ফাটল নিয়েও। দুর্যোগ কাটিয়ে দিন দেবী, টালা প্রত্যয়ের পুজো উদ্বোধনে গিয়ে প্রার্থনা মমতার। নিরাপত্তা ইস্যুতে আন্দোলন চলুক, তবে প্রত্যাহার হোক কর্মবিরতি। জুনিয়রদের সঙ্গে বৈঠকে প্রস্তাব সিনিয়র ডাক্তারদের একাংশের। উৎসবের আবহে ফের নিম্নচাপের চোখরাঙানি। পুজোয় ভিজতে পারে বাংলা, পূর্বাভাস হাওয়া অফিসের। বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত দার্জিলিং, ধসে মৃত ১।
হেডলাইন:
আরও শুনুন: 1 অক্টোবর 2024: বিশেষ বিশেষ খবর- পিতৃপক্ষে পুজো উদ্বোধন নয়, শ্রীভূমি থেকে উৎসব সূচনা মুখ্যমন্ত্রীর
বিস্তারিত খবর:
1. বন্যা মোকাবিলায় ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান বাস্তবায়িত হবে শীঘ্রই। কুণাল ঘোষের সঙ্গে আলোচনায় জানালেন তৃণমূল সাংসদ দেব। তারকা সাংসদের ইঙ্গিত, ফেব্রুয়ারিতে মুখ্যমন্ত্রী সুখবর শোনাবেন।
ঘাটাল এলাকার বন্যা মোকাবিলায় ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানের পরিকল্পনা ও প্রয়োজনীয়তা নতুন নয়। কিন্তু দশকের পর দশক তার বাস্তবায়নের কাজ একচুলও এগোয়নি। ঘাটালের সাংসদ হওয়ার পর দেবই প্রথম সংসদে এ নিয়ে সরব হন। যদিও, দেব দুবার সাংসদ হলেও ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান রয়ে গিয়েছে সেই তিমিরেই। তৃতীয়বার রেকর্ড ভোটে জিতেই সে কাজকে পাখির চোখ করেছেন তিনি। এদিন তিনি জানান, কাজ এগোচ্ছে। তবে একা দেবের পক্ষেই এই কাজ সম্ভব নয়। তার জন্য ঘাটালের বেশ কিছু জমি অধিগ্রহণ করতে হবে। সেই কাজে ঘাটালবাসীর সহযোগিতা চেয়েছেন সাংসদ। পাশাপাশি এদিন টলি ইন্ডাস্ট্রির ফাটল নিয়েও মুখ খোলেন সাংসদ। ইতিবাচক ভাবেই তাঁর বক্তব্য, ইন্ডাস্ট্রি বড় হচ্ছে, তারই লক্ষণ নানা মত ও মতের দ্বন্দ্ব। তবে কারও আয়ে যেন টান না পড়ে, প্রযোজক হিসেবে আর্জি দেবের।
2. দুর্যোগ কাটিয়ে দিন দেবী। টালা প্রত্যয়ের পুজো উদ্বোধনে গিয়ে প্রার্থনা মমতার। বুধের পর বৃহস্পতিতেও কলকাতার একাধিক পুজোমণ্ডপ খুলে গেল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরে। কিন্তু আবহাওয়ার অবস্থা পুজোমুখী জনতাকে সমস্যায় ফেলতে পারে, আগেভাগেই পূর্বাভাস আলিপুর আবহাওয়া দপ্তরের। তা মাথায় রেখেই মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য, ”দুর্যোগ কেটে যাক। সবাই আনন্দ করুক।”
এবার দুর্গাপুজো উদ্বোধন করবেন রাজ্যপালও। শুক্রবার শুভেন্দু অধিকারীর ভাই সৌমেন্দুর পুজোর উদ্বোধন করবেন তিনি। কেন্দ্রীয় কোনও মন্ত্রীর ওই পুজোর উদ্বোধন করার কথা ছিল বলেই শোনা গিয়েছে। তবে আর জি কর কাণ্ডের কারণে বাংলার কোনও পুজোর উদ্বোধনেই অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা-মন্ত্রীরা। এই পরিস্থিতিতে অধিকারীদের পুজো উদ্বোধনে কাঁথি যাচ্ছেন সি ভি আনন্দ বোস। যদিও এই খবর সামনে আসতেই রাজ্যপালকে বিঁধেছেন তৃণমূলের স্থানীয় নেতারা।
শুনে নিন বিশেষ বিশেষ খবর।