শুভেন্দুর সুপারিশেই চাকরি ১৫০ জনের, দাবি নথি দেখিয়ে দাবি কুণাল ঘোষের। রাজ্যপালের সঙ্গে বৈঠকেও মেলেনি রফাসূত্র। ‘সরকারপক্ষ আলোচনায় না বসলে অনশন চলবে’, সাফ জানালেন আন্দোলনকারীরা। বাগদার স্কুলে রবিবার ক্লাসের আয়োজন শিক্ষকদের। ইডি-র নির্দেশ পেলেই টাকা ফেরত, বার্তা কুন্তলের বান্ধবী সোমার। সুপ্রিম কোর্টে সমলিঙ্গ বিবাহ আইনের বিরোধিতায় কেন্দ্র। আচমকা উদ্বেগ বাড়াচ্ছে করোনা।টেস্টে সেঞ্চুরি বিরাট কোহলির।
হেডলাইন:
আরও শুনুন: 11 মার্চ 2023: বিশেষ বিশেষ খবর- মিলল বিপুল সম্পত্তির হদিশ, ৩ দিনের ইডি হেফাজতে শান্তনু
আরও শুনুন: 10 মার্চ 2023: বিশেষ বিশেষ খবর- ডিএ ধর্মঘটে থামল না সরকারি কাজ, আন্দোলনকারীদের তোপ অভিষেকের
বিস্তারিত খবর:
1. শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি প্রসঙ্গে বিস্ফোরক তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ। তাঁর দাবি, বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর সুপারিশে গ্রুপ সি পদে ১৫০ জনের চাকরি হয়েছিল। এ প্রসঙ্গে রবিবার সাংবাদিক বৈঠকে বেশ কিছু নথিপত্র পেশ করেন তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক। তাঁর দাবি, “সম্প্রতি আদালতের নির্দেশে ৫৫ জন শিক্ষকের চাকরি গিয়েছে। সেই ৫৫ জনের চাকরি হয়েছিল শুভেন্দু অধিকারীর সুপারিশে। শুধু ৫৫ জন নয়, মোট ১৫০ জনের চাকরির সুপারিশ করেছিলেন শুভেন্দু। তাঁর নির্দেশে, তাঁর ব্যবস্থাপনায় এঁদের চাকরি হয়েছিল।” এছাড়াও শুভেন্দু অধিকারীকে তদন্তের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক । একইসঙ্গে, এই ১৫০ জন কারা, তাঁরা কীভাবে চাকরি পেয়েছিলেন, সব খতিয়ে দেখুক সিবিআই, ইডি। এমনটাই দাবি জানিয়েছেন কুণাল।
2. রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোসের সঙ্গে বৈঠকেও কাটল না ডিএ জট। সরকারপক্ষ আলোচনায় না বসলে অনশন প্রত্যাহার করবেন না বলেই সাফ জানিয়ে দিলেন ডিএ আন্দোলনকারীরা। রবিবার যৌথমঞ্চের পাঁচ প্রতিনিধি রাজ্যপালের সঙ্গে বৈঠক করেন। তারপর রাজভবনের সামনে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন তাঁরা। প্রথমেই রাজ্যপালকে এই পদক্ষেপের জন্য ধন্যবাদ জানান ডিএ আন্দোলনকারীরা। একইসঙ্গে অনশন প্রত্যাহারের বিষয়ে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করেন যৌথমঞ্চের সদস্যরা। তাঁদের দাবি, সরকারপক্ষের সঙ্গে বৈঠকের পরই অনশন প্রত্যাহার করা হবে। বৈঠক ডাকার ক্ষেত্রে রাজ্যপালের মধ্যস্থতার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা। অন্যদিকে, যৌথ মঞ্চের সদস্যদের দাবি, ধর্মঘট সমর্থনকারীরা বর্তমানে রাজ্য সরকারের চক্ষুশূল। তাঁরা হুমকি পাচ্ছেন। এমনকী কাজে যোগ দিয়ে বাধার মুখেও পড়ছেন। তাই ধর্মঘটকারীদের উপর আক্রমণ বন্ধে রাজ্যপালের হস্তক্ষেপের দাবিও জানিয়েছেন যৌথমঞ্চের সদস্যরা।
শুনে নিন বিশেষ বিশেষ খবর।