তালিবানের সঙ্গে হাত মেলালেন আফগান প্রেসিডেন্টের ভাই। ১৫১ দিনে সর্বনিম্ন করোনার অ্যাকটিভ কেস। ভোট-পরবর্তী হিংসা মামলায় তৎপর সিবিআই। কলকাতা পুরসভায় লাগবে না মিউটেশন ফি। শুনে নিন আজকের বিশেষ বিশেষ খবর।
হেডলাইন:
আফগানিস্তানে অব্যাহত তালিবানি ত্রাস। কাবুল বিমানবন্দরে বাইরে তালিবানদের হাতে দীর্ঘক্ষণ আটক ১৫০ জন। ছিলেন বহু ভারতীয়।
আফগানিস্তানের রাজনীতিতে নয়া সমীকরণ। তালিবানদের সঙ্গে হাত মেলালেন পলাতক প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি-র ভাই। বাড়ছে জল্পনা।
করোনা আবহে আপাতত স্বস্তি। ১৫১ দিনে সর্বনিম্ন দেশের অ্যাকটিভ কেস। টিকাকরণে বিশ্বরেকর্ড গড়ল মুম্বইয়ের হাসপাতাল।
রাজ্যে ভোট পরবর্তী হিংসা মামলায় নয়া মোড়। আরও তৎপর সিবিআই। রাজ্যকে ৪টি জোনে ভাগ করে হতে পারে তদন্ত।
এবার থেকে লাগবে না মিউটেশন ফি। ঘোষণা কলকাতা পুরসভার। শহরে পানীয় জলের সমস্যা মেটাতেও বড় পদক্ষপ।
‘শাস্তি’র প্রস্তাবেই সিলমোহর। ‘জাগো বাংলা’-য় লেখার জন্য ৩ মাস সাসপেন্ড অনিলকন্যা অজন্তা।
‘খেলা হবে’ দিবস পালনের পর এবার রাখিবন্ধন। ত্রিপুরায় নয়া কর্মসূচি তৃণমূল কংগ্রেসের।
আসন্ন টি টোয়েন্টি ওয়ার্ল্ড কাপে ভারতের স্ট্র্যাটেজি নির্নয়। বিরাটদের সঙ্গে বৈঠকে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়।
বিস্তারিত খবর:
1. কাবুল বিমানবন্দরের বাইরে তালিবানরা অপহরণ করেছিলেন প্রায় ১৫০ জনকে। সেই তালিকায় ছিলেন অনেক ভারতীয়। শনিবারই আফগানিস্তানে আটক পঁচাশি জনেরও বেশি ভারতীয়কে নিয়ে যাওয়া হয় তাজাকিস্তানে। সেখান থেকে তাঁদের ফেরানো হচ্ছে, দেশে। বাকি ভারতীয়দের ফেরানোর জন্য তৈরি রাখা হয়েছে, আরও একটি বিমান। এই পরিস্থিতিতে ঘটে অপহরণের ঘটনা। ইতিমধ্যেই কাবুলের ভারতীয় দূতাবাসের সমস্ত কর্মী ও সদস্যদের দেশে ফিরিয়ে আনতে পারলেও, এখনও আফগানিস্তানের নানা প্রান্তে আটক রয়েছেন, অন্তত ১ হাজার ভারতীয়। তাঁদের দ্রুত সেখান থেকে বের করে আনার চেষ্টা চলছে। কাবুলের এক গুরদ্বারে আশ্রয় নিয়েছিলেন দু’শো শিখ ও হিন্দু। তালিবানরা তাঁদের নিরাপত্তার আশ্বাস দিয়েছিল। তার মধ্যেই অপহরণের এই ঘটনা যথেষ্ট আতঙ্ক ছড়িয়েছিল। পরে অবশ্য তালিবানরা অপহৃতদের ছেড়ে দেয়।
2. তালিবানদের পাশে এবার আফগানিস্তানের প্রাক্তন প্রেসিডেন্টের আশরফ ঘানির ভাই হশমত ঘানি আহমদজাই। আলোচনার কেন্দ্রে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিও। ইতিমধ্যেই তিনি নাকি তালিবানদের নেতা খলিলুর রহমান এবং ধর্মীয় নেতা মুফতি মহম্মদ জাকিরের সঙ্গে দেখা করেছেন। ভিডিওতে দেখা গিয়েছে কয়েকজন নেতার মধ্যমণি হয়ে তিনি দাঁড়িয়ে। জেহাদি নেতারা তাঁকে সাদরে আপ্যায়ন করছে। হঠাৎ এই সমীকরণে বেড়েছে জল্পনা। নিজের প্রাণ বাঁচাতে, নাকি দাদার দেশে ফেরার রাস্তা পরিষ্কার করতে, ঠিক কেন তিনি দেখা করলেন। সেই নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। যদিও এই ভাইরাল ভিডিওর সত্যতা নিয়েও সংশয় রয়েছে।
বিশেষ বিশেষ খবর শুনে নিন প্লে-বাটন ক্লিক করে।