বাড়ল কোভিড বিধিনিষেধের মেয়াদ। চলবে না লোকাল ট্রেন। কমছে নাইট কারফিউ-এর সময়। ব্লক কংগ্রেসের টুইটার অ্যাকাউন্ট। ত্রিপুরায় আক্রান্ত যুব নেতাদের দেখতে এসএসকেএম-এ গেলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিল পাশ বিতর্কে বিস্ফোরক তৃণমূল। শুনে নিন আজকের বিশেষ বিশেষ খবর।
হেডলাইন:
আরও শুনুন: 11 আগস্ট 2021: বিশেষ বিশেষ খবর- রোমে বিশ্ব শান্তি সম্মেলনে আমন্ত্রিত মুখ্যমন্ত্রী, থাকবেন পোপ
আরও শুনুন: 10 আগস্ট 2021: বিশেষ বিশেষ খবর- জলে দাঁড়িয়ে ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান নিয়ে কেন্দ্রকে তোপ মমতার
বিস্তারিত খবর:
1. রাজ্যে কোভিড সংক্রান্ত বিধিনিষেধের মেয়াদ বাড়ল ৩১ আগস্ট পর্যন্ত। বৃহস্পতিবার নবান্ন থেকে সাংবাদিক বৈঠক করে জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ১৬ আগস্ট থেকে কমছে নাইট কারফিউয়ের সময়সীমা। জনগণের দাবি এবং কাজকর্মের কথা বিবেচনা করে রাত ১১টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত থাকবে রাত্রিকালীন বিধিনিষেধ। আপাতত সাধারণের জন্য চালু হচ্ছে না লোকাল ট্রেন। তবে শহরতলি, জেলাগুলিতে ৫০ শতাংশ মানুষের টিকাকরণ হওয়ার পরই লোকাল ট্রেন চালু করা হবে বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। আগস্টের গোড়া থেকেই ৫০ শতাংশ দর্শক নিয়ে খুলেছিল সিনেমা হল। এবার কোভিড বিধি মেনে থিয়েটার খোলার অনুমোদন মিলল। মিলেছে সুইমিং পুল খোলার অনুমতিও। রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি সম্পর্কে সংবাদমাধ্যমে ভুয়ো খবর ছড়ানো নিয়ে জনগণকে সতর্কও করলেন মুখ্যমন্ত্রী।
2. রাহুল গান্ধীর পর কংগ্রেসের আরও চার বর্ষীয়ান নেতার টুইটার অ্যাকাউন্ট লক করার অভিযোগ উঠল। লক করে দেওয়া হয়েছে দলের
টুইটার অ্যাকাউন্টও। বৃহস্পতিবার ইনস্টাগ্রাম পোস্টে এমন অভিযোগ করল কংগ্রেস। এই ঘটনায় কেন্দ্রের বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙুল তুলল কংগ্রেস। কংগ্রেসের তরফে জানানো হয়েছে, বিধিভঙ্গের অভিযোগে বুধবার দলের পাঁচ বর্ষীয়ান নেতার টুইটার অ্যাকাউন্ট লক করা হয়েছে। এই তালিকায় রয়েছেন কংগ্রেসের মিডিয়া প্রধান রণদীপ সিং সূরজেওয়ালা, দলের সাধারণ সম্পাদক তথা প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অজয় মাকেন, নেতা মানিকাম ঠাকুর, অসমের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা তথা প্রাক্তন মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং। অভিযোগ, কেন্দ্রীয় নীতির সমালোচনা এবং রাহুল গান্ধীর টুইটার অ্যাকাউন্ট সাময়িক সময়ের জন্য ব্লকের প্রতিবাদ করাতেই এই ঘটনা ঘটেছে। এমনকী, কংগ্রেসের অফিসিয়াল টুইটার অ্যাকাউন্টও ব্লক করে দেওয়া হয়েছিল বলে খবর।এ প্রসঙ্গে কংগ্রেসের তরফে কেন্দ্রীয় সরকার, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং টুইটারের প্রধান জ্যাক ডোরসির দিকে অভিযোগের আঙুল তোলা হয়েছে। তাদের তরফে বলা হয়, যাই হয়ে যাক না কেন, ভ্রান্ত নীতির বিরুদ্ধে কংগ্রেস প্রতিবাদ চালিয়ে যাবে।
বিশেষ বিশেষ খবর শুনে নিন প্লে-বাটন ক্লিক করে।