সুপ্রিম কোর্টে শেষ কর্মদিবসে আবেগঘন চন্দ্রচূড়। পরবর্তী দায়িত্ব নিচ্ছেন সঞ্জীব খান্না। তৃণমূলে যত ভোট, উন্নয়ন তত বেশি। হাড়োয়া উপনির্বাচনের প্রচারে আশ্বাস নারায়ণ গোস্বামীর। রেখা পাত্রর উদ্দেশে ‘অশালীন’ শব্দ প্রয়োগে ক্ষমা চাইলেন ফিরহাদ। ‘থ্রেট কালচারে’ অভিযুক্ত থাকলেই সাসপেন্ড নয়। ঘোষণা কলকাতা হাই কোর্টের। রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের পর এবার কমবে গ্রামীণ ব্যাঙ্কের সংখ্যাও। মহিলাদের পোশাকের মাপ নিতে পারবেন না পুরুষ দর্জি। শ্লীলতাহানি রুখতে নয়া প্রস্তাব যোগীরাজ্যে।
হেডলাইন:
আরও শুনুন: 5 নভেম্বর 2024: বিশেষ বিশেষ খবর- পিছোল আর জি কর মামলা, বুধবার দিনের শুরুতেই সম্ভাবনা শুনানির
বিস্তারিত খবর:
1. সুপ্রিম কোর্টে শেষ কর্মদিবসে আবেগঘন বিদায়ী বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়। আনুষ্ঠানিকভাবে প্রধান বিচারপতির কর্মজীবনে শেষ হচ্ছে আগামী ১০ নভেম্বর। তবে আগামী দুদিন শনি ও রবিবার হওয়ায় শুক্রবার ছিল তাঁর শেষ কর্মদিন। ফলে এদিন বিদায় সংবর্ধনা দেওয়া হল বিচারপতিকে। সেখানেই সকলকে নমস্কার করে তিনি বলেন, “কারও মনে কষ্ট দিয়ে থাকলে আমি ক্ষমাপ্রার্থী।” বিচারপতি হিসেবে তাঁর কর্মজীবনে তিনি সন্তুষ্ট, জানালেন চন্দ্রচূড়। শুক্রবার প্রধান বিচারপতির বিদায় সম্ভাষণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অভিষেক মনু সিংভি, কপিল সিব্বলের মতো আইনজীবীরা। চন্দ্রচূড়ের পর দেশের প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব নেবেন বিচারপতি সঞ্জীব খান্না।
2. যে অঞ্চলে তৃণমূল প্রার্থী বেশি লিড পাবে, সেই অঞ্চলে বেশি উন্নয়ন হবে। হাড়োয়া উপনির্বাচনে তৃণমূল প্রার্থী রবিউল ইসলামের সমর্থনে প্রচার সভায় এই মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন জেলা পরিষদের সভাধিপতি তথা বিধায়ক নারায়ণ গোস্বামী। বক্তব্যের ভিডিও ভাইরাল হতেই জোর সমালোচনা শুরু হয়েছে জেলার রাজনৈতিক মহলে।
হাড়োয়া বিধানসভার উপনির্বাচনে তৃণমূলের প্রার্থী প্রয়াত সাংসদ হাজি নুরুল ইসলামের ছেলে শেখ রবিউল ইসলাম। তাঁর সমর্থনে নির্বাচনী সভা থেকে নারায়ণ গোস্বামী নেতাদের নাম ধরে বলেন, “আমি উত্তর ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের সভাধিপতি হিসেবে বলছি, আপনারা যে যত বেশি ভোটে জেতাবেন, সেই এলাকায় জেলা পরিষদের টাকায় বেশি উন্নয়ন হবে।” কাজের জন্য উত্তর ২৪ পরগনা জেলা পরিষদ কত অর্থ পায়, তা উল্লেখ করে সভাধিপতির আরও সংযোজন, “আমার নেত্রী মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বছরে জেলা পরিষদের ৭০০ কোটি পাঠান গোটা জেলার উন্নয়নের জন্য। পাশের ত্রিপুরা রাজ্যের বার্ষিক বাজেটের থেকেও আমাদের জেলা পরিষদের বাজেট বেশি। তাই যে অঞ্চল যত বেশি ভোটে জেতাবেন, সেই অঞ্চলে বসে আমি তত বেশি অর্থ খরচ করে উন্নয়ন করব।” বিরোধীদের প্রশ্ন, যেখানে তৃণমূল ভোট কম পাবে সেখানের সাধারণ মানুষ উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত হবেন কেন? পালটা বিধায়কের সাফাই, দলীয় কর্মী, সমর্থকদের উৎসাহিত করতেই এই মন্তব্য। তা নিয়ে বিতর্কের কিছু নেই বলেই দাবি তৃণমূল নেতার।
শুনে নিন বিশেষ বিশেষ খবর।