বিশ্বের দরবারে সেরার স্বীকৃতি পেল এসএসকেএম। অভাবনীয় সাফল্য স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডের। সিবিআই-এর মুখোমুখি হতে পারেন অনুব্রত মণ্ডল। ইডি-র তলব নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে গৃহীত অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মামলা। ঝালদায় কাউন্সিলর পদে শপথ নিহত তপন কান্দুর স্ত্রীর। আপত্তি সত্ত্বেও লোকসভায় পাশ অপরাধী শনাক্তকরণ বিল। পাক নির্বাচনের কমিশনের নতুন ঘোষণায় ফের বিপাকে ইমরান খান।
হেডলাইন:
বিস্তারিত খবর:
1. বিশ্বের দরবারে সেরার সেরা শিরোপা পেল এসএসকেএম হাসপাতাল। রোগী পরিষেবা, গবেষণা, সুপার স্পেশ্যালিটি কেয়ার-সহ একাধিক বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে বিশ্বের অন্যতম সেরা হাসপাতালের তালিকায় স্থান করে নিল পিজি বা কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতাল।
ইউরোপ, লাতিন আমেরিকা, এশিয়ার সরকারি ও বেসরকারি রোগী পরিষেবা, গবেষণা, সুপার স্পেশ্যালিটি কেয়ার নিয়ে একটি সমীক্ষা করে আন্তর্জাতিক ম্যাগাজিন ‘নিউজ উইক’। এই সমীক্ষার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন প্রায় ৮০ হাজার চিকিৎসক, হাসপাতাল ম্যানেজার এবং হেলথ কেয়ার প্রফেশনাল। তাঁদের বিচারেই এসএসকেএম হাসপাতালকে সেরার তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। এই খবরে স্বাভবতই খুশি হাসপাতালের অধিকর্তা ড. মণিময় বন্দ্যোপাধ্যায়। আগামী দিনে এই সমস্ত ক্ষেত্রে আরও উন্নতি সম্ভব হবে বলেই আশা প্রকাশ করেছেন তিনি। এসএসকেএম-এর সঙ্গে এই তালিকায় স্থান পেয়েছে দিল্লির অল ইন্ডিয়া ইন্সটিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্স বা এইমস-ও।
2. নজিরবিহীন সাফল্য ‘স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড’ প্রকল্পের। এর মাধ্যমে বিপুল অঙ্কের ঋণ পাচ্ছেন রাজ্যের ছাত্রছাত্রীরা। ইতিমধ্যেই যার অঙ্ক ৬০০ কোটি টাকা ছাপিয়ে গিয়েছে। সব ঠিক থাকলে এপ্রিলেই স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডে প্রদেয় ঋণের পরিমাণ ছাড়িয়ে যাবে ১ হাজার কোটির অঙ্ক। মুখ্যমন্ত্রীর মস্তিষ্কপ্রসূত এই প্রকল্পে এই মুহূর্তে উপকৃত অসংখ্য পড়ুয়া। মঙ্গলবার এই নিয়ে নবান্নে সমস্ত ব্যাংকের আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেন মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী। উপস্থিত ছিলেন স্কুলশিক্ষা দপ্তরের সচিবও। এদিন মুখ্যসচিব ব্যাংকগুলিকে জানিয়ে দিয়েছেন, যে সব ঋণের আবেদন সরকারের তরফে ছাড়পত্র পাওয়ার পর ব্যাংকে আটকে রয়েছে, সেগুলিকে ৩০ এপ্রিলের মধ্যে অনুমোদন দিয়ে দিতে হবে। স্কুলশিক্ষা দপ্তরকেও এদিন মুখ্যসচিব জানিয়ে দিয়েছেন, যেসব আবেদনপত্র স্কুলশিক্ষা দপ্তরে আটকে আছে সেগুলিও ৩০ মে’র মধ্যে ছাড়পত্র দিয়ে দিতে হবে। সরকারি সূত্রে খবর, এখনও পর্যন্ত স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডে ঋণের জন্য আবেদন করেছেন প্রায় ১ লক্ষ ৮০ হাজার পড়ুয়া। এর মধ্যে ২১ হাজার ৫০০ জন পড়ুয়া ইতিমধ্যেই ঋণ পেয়ে গিয়েছেন। আরও ৫৫ হাজার আবেদনপত্র সরকারি ছাড়পত্র পাওয়ার পর ব্যাংকে অনুমোদনের অপেক্ষায় আছে। এপ্রিলের মধ্যেই তার একটা বড় অংশের ঋণ অনুমোদন পেয়ে যাবে বলেই আশা নবান্নের।
শুনে নিন বিশেষ বিশেষ খবর।