দেশে ফিরেই ইসরো-তে হাজির প্রধানমন্ত্রী। নাম দিলেন বিক্রমের ল্যান্ডিং পয়েন্টের। শিক্ষিকার নির্দেশে মুসলিম পড়ুয়াকে মার সহপাঠীদের। যোগীরাজ্যের ঘটনায় শোরগোল দেশে। ‘ঘৃণার কারখানা চালাচ্ছেন মোদি-শাহ’, প্রতিবাদে সরব তৃণমূল। যাদবপুরকে তৃতীয় নোটিস রাজ্য শিশু সুরক্ষা কমিশনের। মাদুরাইয়ে চলন্ত ট্রেনে অগ্নিকাণ্ডে হত অন্তত ৯। কর্তৃপক্ষের অপদার্থতা, পালটা তোপ মমতার। রাজ্য দিবস ও রাজ্য সংগীতের ভাবনা এগোল আরও।
হেডলাইন:
আরও শুনুন: 24 আগস্ট 2023: বিশেষ বিশেষ খবর- গ্রামোন্নয়নে মিলল বকেয়া, কেন্দ্র থেকে দু’দফায় ১৬৪৭ কোটি পেল রাজ্য
বিস্তারিত খবর:
1.গ্রিস থেকে ফিরেই বেঙ্গালুরুতে ইসরো-র দপ্তরে পৌঁছলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। চন্দ্রযান-৩-এর সাফল্যের জন্য বিজ্ঞানীদের শুভেচ্ছা জানালেন তিনি। একইসঙ্গে চাঁদে বিক্রমের ল্যান্ডিং পয়েন্টের নামকরণ করলেন প্রধানমন্ত্রী। ঐতিহাসিক ২৩ আগস্টের দিনটিকে অমর করে রাখতে এই দিনটিকে জাতীয় মহাকাশ দিবস হিসেবেও ঘোষণা করেছেন তিনি।
‘জয় জওয়ান, জয় কিষাণ’, স্লোগান তুলেছিলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী লালবাহাদুর শাস্ত্রী। চন্দ্রযান ৩-র সাফল্যের পর এবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মুখে শোনা গেল নয়া স্লোগান। এদিন বেঙ্গালুরু-তে HAL-এর বিমানবন্দর থেকেই তিনি স্লোগান তুললেন ‘জয় বিজ্ঞান, জয় অনুসন্ধান।’ বললেন, মেক ইন ইন্ডিয়া-কে চাঁদে পৌঁছে দিয়েছে চন্দ্রযান প্রকল্প। ইসরোর ‘টেলিমেট্রি ট্র্যাকিং অ্যান্ড কমান্ড নেটওয়ার্ক মিশন কন্ট্রোল কমপ্লেক্স’ থেকে এদিন মোদি জানান, যে জায়গায় চন্দ্রযান-৩-এর ল্যান্ডার বিক্রম নেমেছিল তার নাম ‘শিবশক্তি’ রাখা হয়েছে। চন্দ্রযান-২-এর ল্যান্ডার যেখানে আছড়ে পড়েছিল সেই জায়গার নাম ‘তিরঙ্গা পয়েন্ট’ রাখা হয়েছে বলে ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি।
2. ক্লাসের মধ্যেই মুসলিম সহপাঠীকে মারধর করার নির্দেশ দিয়েছিলেন শিক্ষিকা। উত্তরপ্রদেশের এক বেসরকারি স্কুলের এই ঘটনার ভিডিও ছড়িয়ে পড়তেই দেশজুড়ে শুরু বিতর্ক। ন্যক্কারজনক এই ঘটনার নিন্দায় এবার সরব হলেন তৃণমূল শিবিরের নেতানেত্রীরা।
নামতা পড়ে না আসার জেরে ওই পড়ুয়ার জন্য এহেন শাস্তি বরাদ্দ করেছিলেন শিক্ষিকা। সহপাঠীদের হাতে নিগৃহীত শিশুটি জানিয়েছে, প্রায় এক ঘণ্টা ধরে তাকে মারধর করা হয়। ঘটনার ভিডিও করেছে আক্রান্ত পড়ুয়ার এক ভাই। ভিডিওতে মুসলিমবিদ্বেষী কথা বলতে শোনা গিয়েছে এই শিক্ষিকাকেও। এই ঘটনা ছড়িয়ে পড়তেই মুখ খুলেছেন রাহুল গান্ধীর মতো একাধিক নেতা। দেশের প্রত্যেক প্রান্তে বিজেপি বিদ্বেষের বীজ ছড়িয়ে দেওয়ার জেরেই এহেন কাণ্ড ঘটছে বলে তোপ রাহুলের। তৃণমূল সাংসদ ডেরেক ও’ ব্রায়েনের অভিযোগ, ঘটনার অনেক পরে এফআইআর দায়ের করেছে উত্তরপ্রদেশ পুলিশ, কিন্তু খুবই দুর্বল ধারা আনা হয়েছে অভিযোগে। তাঁর সাফ দাবি, “দেশের নানা প্রান্তে হিংসার কারখানা খুলেছে বিজেপি। সেখানকার ম্যানেজার হলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।” এই ইস্যুতে বিজেপির প্রতি কড়া আক্রমণ শানিয়েছেন কুণাল ঘোষ, শান্তনু সেন, শশী পাঁজা-সহ একাধিক তৃণমূল নেতৃত্ব।
শুনে নিন বিশেষ বিশেষ খবর।