রাজ্যের মেডিক্যাল কলেজগুলির নিরাপত্তায় জোর। অবস্থা খতিয়ে দেখতে বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী। বন্যাত্রাণে নজর দিয়ে জেলাসফরে মুখ্যমন্ত্রী। ১ অক্টোবর থেকে ৮ নভেম্বর পর্যন্ত বাতিল পুলিশের ছুটি। বীরভূমে ফিরেই জনসংযোগ শুরু অনুব্রতর। তবে বোলপুরে গেলেও সাক্ষাৎ হল না মমতা-কেষ্টর।গাজার পর এবার নরককুণ্ড লেবানন। ইজরায়েলের লাগাতার বোমা হামলায় ‘রক্তগঙ্গা’, নিহত অন্তত ৫০০।
হেডলাইন:
বিস্তারিত খবর:
1. রাজ্যের মেডিক্যাল কলেজগুলির নিরাপত্তা খতিয়ে দেখতে বৃহস্পতিবার বিকেলে বৈঠকে বসছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নবান্ন সভাঘরে বৈঠকে সশরীরে থাকবেন কলকাতার পাঁচটি মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ, স্বাস্থ্যসচিব, স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিকর্তা প্রমুখ আধিকারিকরা। ভারচুয়াল বৈঠকে অংশ নেবেন রাজ্যের বাকি মেডিক্যাল কলেজগুলির অধ্যক্ষরা।
রাজ্যের সব মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালের প্রিন্সিপাল, ডিরেক্টরদের নিয়ে গত ১২ তারিখ বৈঠকে বসার কথা ছিল মুখ্যমন্ত্রীর। তবে সেই সময় আর জি কর আন্দোলনে উত্তাল ছিল রাজ্য। কর্মবিরতি পালন করছিলেন জুনিয়র ডাক্তাররা। চিকিৎসা পরিষেবা সামলাচ্ছিলেন সিনিয়র ডাক্তাররা। এহেন পরিস্থিতিতে সেসময় বৈঠক স্থগিত হয়েছিল। সেই মেগা বৈঠক হবে বৃহস্পতিবার। সরকারি হাসপাতালের নিরাপত্তা নিয়ে যখন এত দাবিদাওয়া উঠেছে, সেই সময়ে খোদ মুখ্যমন্ত্রীর এই বৈঠককে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।
2. বন্যাত্রাণে নজর দিয়ে জেলাসফরে মুখ্যমন্ত্রী। দুদিনের জেলা সফরের শেষ দিনে মঙ্গলবার খতিয়ে দেখলেন বীরভূমের পরিস্থিতি। নানা জায়গা পরিদর্শন করে জেলা প্রশাসনের কর্তাদের সঙ্গে সারলেন বৈঠক। তার পর সাংবাদিক সম্মেলন থেকে মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা, “বন্যার কবলে যাদের মৃত্যু হয়েছে তাঁদের পরিবারকে ২ লক্ষ টাকা করে আর্থিক সাহায্য করবে সরকার।”
পুজোর মুখে প্লাবিত দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলা। ইতিমধ্যে মৃত্যুও হয়েছে ২৮ জনের। স্বজনহারা পরিবারগুলির পাশে দাঁড়িয়ে এবার আর্থিক সাহায্য ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পাশাপাশি বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের বাড়িও তৈরি করে দেবে রাজ্য। অন্তত ১১ লক্ষ বাড়ি তৈরি করা হবে বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। এছাড়া যাঁদের ফসল বন্যায় নষ্ট হয়েছে তাঁদেরও শস্যবিমার আওতায় এনে আর্থিক সাহায্য দেওয়া হবে। পাশাপাশি বিধায়ক তহবিলের টাকায় গ্রামীণ রাস্তা মেরামত ও তৈরির কাজ হবে, জানিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী।
শুনে নিন বিশেষ বিশেষ খবর।