পুজোর মরশুমেই দেশে শুরু হবে ৫জি পরিষেবা। প্রধানমন্ত্রীর হাতেই সূচনা টেলিকম শিল্পের নয়া অধ্যায়ের। দাবি কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর। দুর্গাপুজোকে ইউনেস্কোর স্বীকৃতিতে রাজ্যের কৃতিত্ব নেই। মোদি সরকারের উদ্যোগেই মিলেছে সম্মান। দাবি কেন্দ্রের। বিজেপির সঙ্গে যোগ রাখছেন বহু তৃণমূল বিধায়ক। নিজের দাবিতে অনড় তারকা নেতা মিঠুন চক্রবর্তী। পালটা দিলেন কুণাল ঘোষ। আন্দোলন নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত কুড়মিরা। প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠকের পর আন্দোলন প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেতার। অবরোধ তুলতে নারাজ কুড়মিদের একাংশ।
হেডলাইন:
বিস্তারিত খবর:
1. ১ অক্টোবর থেকে দেশে শুরু হবে ৫জি পরিষেবা, ঘোষণা ন্যাশনাল ব্রডব্যান্ড মিশনের। চলতি বছরের আগস্টে 5G স্পেকট্রাম নিলাম শেষ হওয়ার পরেই মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব জানিয়েছিলেন, অক্টোবরেই দেশজুড়ে শুরু হয়ে যেতে পারে ৫জি পরিষেবা। সেইমতোই এবার ‘ইন্ডিয়া মোবাইল কংগ্রেসে’-র মঞ্চে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাতে সূচনা হতে চলেছে অত্যাধুনিক ওই টেলিকম পরিষেবার। সম্পূর্ণ দেশীয় পদ্ধতিকে কাজে লাগিয়ে এভাবে ৫জি প্রযুক্তির সফল প্রয়োগের সমস্ত কৃতিত্ব প্রধানমন্ত্রীকেই দিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। জানা যাচ্ছে, ৫জির ফলে ডেটা ডাউনলোডের গতি বাড়বে ১০ গুণ। স্পেকট্রাম এফিশিয়েন্সি হবে ৩ গুণ বেশি। তবে সরকার স্পেকট্রামের যে দাম প্রথমে ঠিক করেছিল, তা তাদের সাধ্যের বাইরে বলেই দাবি দেশের টেলিকম সংস্থাগুলির। প্রাথমিকভাবে স্পেকট্রামের দাম ৯০ শতাংশ কমানোর দাবি জানিয়েছিল সংস্থাগুলি। সরকার তা ৩০-৩৫ শতাংশ কমানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। কিন্তু তাতেও বেসরকারি সংস্থাগুলি আদৌ 5G স্পেকট্রাম কিনতে আগ্রহী হবে কি না তা নিয়ে সংশয় রয়েছে ওয়াকিবহাল মহলের।
২। দুর্গাপুজোয় ইউনেস্কোর স্বীকৃতির পিছনে রাজ্য সরকারের কোনও ভূমিকাই নেই বলে দাবি তুলল বিজেপি। পালটা মোদি সরকারের কৃতিত্বের কথাও উল্লেখ করলেন নেতারা। বিজেপির কেন্দ্রীয় নেত্রী মীনাক্ষি লেখির মতে, ”এতে রাজ্য সরকারের কোনও ক্রেডিট নেই। আগেও আবেদন করা হয়েছিল। কিন্তু তা খারিজ হয়। এবার প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল, স্বীকৃতি মিলেছে।” ইউনেস্কোর স্বীকৃতি মেলার দৌলতে শনিবার ভারতীয় জাদুঘরে দুর্গাপুজো নিয়ে অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল সংস্কৃতি মন্ত্রক। হাজির ছিলেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেত্রী মীনাক্ষি লেখি, শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী তথা বাঁকুড়ার সাংসদ সুভাষ সরকার। বিজেপির এই অনুষ্ঠানে রাজ্য সরকারের কাউকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি বলে যে অভিযোগ উঠেছিল, তা খারিজ করে সুভাষ সরকারের দাবি, প্রোটোকল অনুযায়ী রাজ্যকে আমন্ত্রণ জানানো হলেও রাজ্য সরকার কোনও প্রতিনিধি পাঠায়নি। পুজোর ঠিক আগেই এই ইস্যু নিয়ে নতুন করে রাজনৈতিক তরজা উসকে দিল কেন্দ্র।
শুনে নিন বিশেষ বিশেষ খবর।