প্রশ্নের মুখে প্রাথমিকের ৪২ হাজার নিয়োগ। ২০১৬ সালের মেয়াদ উত্তীর্ণ প্যানেল প্রকাশের নির্দেশ হাই কোর্টের। মামলার পরবর্তী শুনানি ৩০ জুলাই। এখনও ঝুলেই রইল চাকরি বাতিল মামলা। অন্তত ৩ সপ্তাহ পিছোল শুনানি। রাজ্যপালের বিরুদ্ধে অবমাননাকর মন্তব্য নয়। মুখ্যমন্ত্রীকে আপাতত নির্দেশ হাই কোর্টের। অবশেষে জমা পড়ল কাঞ্চনজঙ্ঘা দুর্ঘটনার রিপোর্ট। শীর্ষ আদালতে শূন্য পদের অবসান।
হেডলাইন:
আরও শুনুন: 14 জুলাই 2024: বিশেষ বিশেষ খবর- ২১ জুলাই ‘গণতন্ত্র হত্যাদিবস’ পালন করবে বিজেপি, ঘোষণা শুভেন্দুর
বিস্তারিত খবর:
1. বাতিলের খাঁড়া ঝুলছে এসএসসির ২৬ হাজার চাকরির উপর। এর মধ্যেই কলকাতা হাই কোর্টের প্রশ্নের মুখে প্রাথমিকের ৪২ হাজার চাকরির নিয়োগ প্রক্রিয়া। আগামী ১৫ দিনের মধ্যে ২০১৬ সালের প্রাথমিক টেটের মেয়াদ উত্তীর্ণ পুরো প্যানেল প্রকাশের নির্দেশ দিলেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা।
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের জন্য ২০১৪ সালে টেট হয়েছিল। ২০১৬ সালে সেই প্যানেল ধরে ৪২ হাজার নিয়োগ হয়। সেই নিয়োগকে চ্যালেঞ্জ করেই কলকাতা হাই কোর্টে মামলা দায়ের করেন এক চাকরিপ্রার্থী। ৫ শতাংশ অতিরিক্ত প্যানেল প্রকাশের আবেদন জানান তিনি। মঙ্গলবার সেই মামলায় মেয়াদ উত্তীর্ণ প্যানেল প্রকাশের জন্য প্রাথমিক পর্ষদকে নির্দেশ দিলেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা। মামলার পরবর্তী শুনানি ৩০ জুলাই।
2. ঝুলেই রইল চাকরি বাতিল মামলায় আবেদনকারীদের ভাগ্য। মঙ্গলবার দেশের শীর্ষ আদালতে মামলার শুনানিতে সব পক্ষের বক্তব্য শুনবেন বলে জানিয়েছিলেন প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়। কিন্তু অন্তত ৩ সপ্তাহ পিছিয়ে গেল শুনানি।
মঙ্গলবার শীর্ষ আদালতের তরফে বিভিন্ন পক্ষের বক্তব্য শোনার জন্য আলাদা আলাদা ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। তার মধ্যে রয়েছে রাজ্য সরকার, এসএসসি, রিট পিটিশনার অর্থাৎ আবেদনকারী, যাঁদের চাকরি বাতিল হয়েছে, সেই পক্ষ। এছাড়া যাঁদের বিরুদ্ধে এখনও কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি, তাঁদের বক্তব্য, সিবিআইয়ের বক্তব্য এবং যাঁদের নথি যাচাই হয়নি, তাঁদেরও মতামত শোনা হবে। এই সব পক্ষের বক্তব্য জানানোর জন্য সর্বোচ্চ আদালতের তরফে ‘নোডাল অ্যাডভোকেট’ ঠিক করে দেওয়া হয়েছে। তাঁরাই দুসপ্তাহের মধ্যে সংশ্লিষ্ট পক্ষের বক্তব্য নথিভুক্ত করে পেশ করবেন সর্বোচ্চ আদালতে। তিন সপ্তাহ পর, মঙ্গলবার ফের শুনানি হবে প্রধান বিচারপতির বেঞ্চে।
শুনে নিন বিশেষ বিশেষ খবর।