CBI হেফাজতে অস্বাভাবিক মৃত্যু বগটুই কাণ্ডের মূল অভিযুক্ত লালন শেখের। অরুণাচল সীমান্তে সংঘর্ষ ভারত ও চিনের। পঞ্চায়েত ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী চেয়ে হাই কোর্টে জনস্বার্থ মামলা শুভেন্দুর। ডিসেম্বর ভুলে জানুয়ারির নয়া তত্ত্ব বিরোধী দলনেতার, কটাক্ষ কুণালের। ফের জামিন নাকচ পার্থর। ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত হেফাজতের নির্দেশ।
হেডলাইন:
আরও শুনুন: 10 ডিসেম্বর 2022: বিশেষ বিশেষ খবর- বিঘ্ন ঘটতে পারে টেট-এ, পরীক্ষার আগে আশঙ্কা পর্ষদ সভাপতির
বিস্তারিত খবর:
1. সিবিআ্ই হেফাজতে অস্বাভাবিক মৃত্যু বগটুই কাণ্ডের মূল অভিযুক্ত লালন শেখের। পুলিশ সূত্রে খবর, রামপুরহাটে সিবিআইয়ের অস্থায়ী ক্যাম্পেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে। মৃত্যুর কারণ নিয়ে দানা বেঁধেছে ধোঁয়াশা। ঘটনার তদন্তে নামছে জেলা পুলিশ। গত ২১ মার্চ বগটুই কাণ্ডের পর দীর্ঘদিন এলাকা ছাড়া ছিল লালন শেখ। পরিবারের তরফে বারবার দাবি করা হয়েছিল, ঘটনার দিন বাড়িতেই ছিল না লালন। ফলে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় তার কোনও যোগ নেই। তবে তদন্ত যত এগিয়েছে, ক্রমশ স্পষ্ট হয়েছে লালন-যোগ। ঘটনায় ধৃতদের জেরা করেই লালনের সম্পর্কে তথ্য পায় তদন্তকারী অফিসাররা। সেই সূত্র ধরে গত ৩ ডিসেম্বর রাতে লালনকে গ্রেপ্তার করে সিবিআই। সেই থেকে রামপুরহাটে সিবিআইয়ের অস্থায়ী ক্যাম্পে রেখেই জিজ্ঞাসাবাদ চলছিল লালনের। সোমবার বিকেলে প্রকাশ্যে আসে লালন শেখের মৃত্যুর খবর। পুলিশকে বিষয়টা জানায় সিবিআই। স্বাভাবিকভাবেই এই ঘটনায় ছড়িয়েছে চাঞ্চল্য। রহস্যমৃত্যু নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। তিনি বলেন, “বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী ১২ তারিখে বড় কিছু করবে বলতে এটাকেই বলেননি তো? এত বড় ঘটনা! তদন্তের গুরুত্বপূর্ণ একটা চরিত্র তার মৃত্যু ঘটল সিবিআই হেফাজতে। সিবিআইয়ে অনেক দক্ষ অফিসার আছেন। কিন্তু এটা কেন ঘটল? ” লালনকে মেরে ফেলা হয়নি তো? এই প্রশ্নও তোলেন তিনি।
2. অরুণাচল সীমান্তে সংঘর্ষে জড়াল ভারত ও চিন। অরুণাচলের তাওয়াং অঞ্চলে লড়াই বাধে দুই দেশের জওয়ানদের মধ্যে। গালওয়ানের সংঘর্ষের পর ফের ঘটল এরকম ঘটনা। সূত্রের খবর, চিনা বাহিনিই প্রথম সীমান্ত অতিক্রম করে। সঙ্গে সঙ্গে ভারতীয় বাহিনী তার কড়া জবাব দেয়। দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বেধে যায়। তবে আপাতত দুই পক্ষই নিজেদের অবস্থানে ফিরে গিয়েছে বলেই জানা গিয়েছে। সংঘর্ষের জেরে জখম হয়েছে বেশ কয়েকজন চিনা সেনা। ভারতীয় সেনারাও আহত হয়েছেন। তবে ভারতের দাবি, জখমের মাত্রা লালফৌজের জওয়ানদের ক্ষেত্রেই বেশি। যদিও এই সংঘর্ষ নিয়ে ভারত-চিন দুই পক্ষ থেকেই সরকারি ভাবে এখনও কোনও বিবৃতি জারি বা প্রতিক্রিয়া দেওয়া হয়নি।
শুনে নিন বিশেষ বিশেষ খবর।