বিগত দিনে নিজেদের অসুবিধার প্রশ্নে বারেবারে সরব হয়েছেন ডেলিভারি বয়রা। সেক্ষেত্রে এই পদক্ষেপ নিঃসন্দেহে ইতিবাচক। তবে রোজ নিজেদের টার্গেট পূরণ করার লক্ষ্যে যাঁরা প্রাণপাত পরিশ্রম করে চলেন, তাঁরা কি বিশ্রাম পাবেন আদৌ? সে প্রশ্নই ভাবাচ্ছে সকলকে। আলোচনায় শঙ্খ বিশ্বাস।
ঘরে বসে ভালমন্দ খেতে ইচ্ছে করছে? কিন্তু কষ্ট করে রেস্তরাঁ অব্দি যাওয়ার মেজাজ নেই? মন আর মুখের এই দ্বন্দ্ব মিটিয়ে দিয়েছে ফুড ডেলিভারি অ্যাপগুলি। রাতবিরেতে গ্রাহকদের রসনায় তৃপ্তি ঘটাতে প্রিয় খাবার এনে দোরগোড়ায় হাজির হয়ে যান ফুড ডেলিভারি বয়রা। কিন্তু অন্যের স্বাচ্ছন্দ্যের জন্য যাঁদের সারাক্ষণ ছুটতে হয়, কার্যক্ষেত্রে তাঁদের জন্য কতটুকু সুযোগসুবিধা বরাদ্দ? সে কথা মাথায় রেখেই এবার মানবিক পদক্ষেপ করল জোম্যাটো। জনপ্রিয় ফুড ডেলিভারি সংস্থাটি বিভিন্ন সংস্থার ডেলিভারি বয়দের জন্য নানা জায়গায় রেস্টরুমের বন্দোবস্ত করার পরিকল্পনা নিয়েছে। এখানে মিলবে পরিশ্রুত পানীয় জল, ফোন চার্জিং স্টেশন, শৌচাগার, হাই স্পিড ইন্টারনেট, ফার্স্ট এড ও ২৪x৭ হেল্প ডেস্ক। সংস্থার সিইও দীপিন্দর গোয়েল জানিয়েছেন, ইতিমধ্যেই এরকম দু’টি রেস্ট রুম খোলা হয়েছে গুরগাঁওয়ে।