ইলিশের ঘ্রাণে বাঙালির প্রাণ জুড়োয়। কিন্তু গানে! তা-ই বা মন্দ কী! ছন্দে আর সুর যদি হয় ইলিশে ভরপুর, বাঙালির আপত্তি কীসে! অতএব গান।হোক ইলিশের। গুরুদেবকে স্মরণ করে তান ধরলেন সুযোগ বন্দ্যোপাধ্যায়। সুরের জালে ইলিশ ধরতে নেমেছিলেন: শঙ্খ বিশ্বাস ও অঙ্কুর নন্দী।
সাধ না মিটিল, আশা না পূরিল- এ-ই বাঙালির মনে থাকা জাতীয় গান। তবু সকলই ফুরিয়ে যাওয়া জীবনে যে বাসনা সে ছাড়তে পারে না, তা ইলিশের। মাছে ভাতে বাঙালির জীবনের চাঁদমারি লুকিয়ে ওখানেই। তা সাধ না মেটার কথা গানে গানে বলা হবে, তার আগে সাধের গুনগুনানি থাকবে না? ইলিশ পার্বণে তাই সগৌরবে হাজির ইলিশ বাসনাগীতি। ঘ্রাণে নাকি অর্ধভোজন হয়, তাহলে গানেও খানিক ভোজনের সাধ মিটতেই পারে বইকি। চেখে দেখার আগে শুনেই দেখুন।