তারকা মানেই আমাদের কাছে সুপারহিরো। কিন্তু সেইসব সুপারহিরোর আড়ালে ঢাকা পড়ে থাকেন রক্তমাংসের কতগুলো মানুষ। যাঁদের রাগ, দুঃখ, মনখারাপ থেকে সবটাই হয়। মাঝেমধ্যে চেপে ধরে বেপরোয়া সব রোগব্যাধিও। তবু সেসব সঙ্গে নিয়েই পর্দায় দর্শকদের হাসান, কাঁদান, মন জয় করেন তাঁরা। বলিউডের কোন কোন তারকাকে লড়াই করতে হয়েছে এমন কঠিন সব অসুস্থতার সঙ্গে? আসুন, শুনে নিই।
তারকা মানেই ঝাঁ চকচকে গ্ল্যামার জগৎ। সেই মানুষগুলোকে অনেক সময়ই পর্দার চরিত্রদের সঙ্গে গুলিয়ে ফেলি আমরা। কিন্তু ব্যক্তিগত জীবনে কম লড়াই, কম সমস্যার মধ্যে দিয়ে যেতে হয় না তাঁদের। বহু রকমের শারীরিক সমস্যারও শিকার তাঁরা । তবে পর্দায় সেসবকে ছাপিয়ে বড় হয়ে ওঠে তাঁদের শিল্পীসত্তা।
আরও শুনুন: বারবার মোবাইল নম্বর বদলে ফেলেন অজয় দেবগণ, কেন জানেন?
সম্প্রতি নাসিরুদ্দিন শাহ জানিয়েছিলেন, তিনি ‘অনোম্যাটোম্যানিয়া’ নামে একটি রোগের শিকার। কথায় কথায় একই শব্দ পৌনঃপৌনিক ভাবে ব্যবহারের করে ফেলেন তিনি নিজের অজান্তেই। এমনকি ঘুমের মধ্যেও পিছু ছাড়ে না তাঁর এই অভ্যেস।
আরও শুনুন: পিতৃদত্ত নাম বদলেই বাজিমাত, চেনা তারকাদের আসল নাম তাহলে কী?
শুধু নাসিরুদ্দিন শাহই নন, বলিউডের বহু অভিনেতাই ব্য়ক্তিগত জীবনে ভুগেছেন বেশ কিছু কঠিন অসুখে। সেসবের জন্য নানা ধরনের অসুবিধার মধ্যে দিয়েও যেতে হয়েছে তাঁদের। তবে পর্দায় তার আঁচও পাননি দর্শক। আজ তেমনই কয়েকজন তারকার কথা বলব, যাঁরা জীবনে সম্মুখীন হয়েছেন তেমনই ঘোরতর কিছু অসুস্থতার। কারা রয়েছেন সেই তালিকায়? আসুন, শুনে নিই।
বলিউডের সুদর্শনতম নায়ক হৃতিক রোশন। অভিনয়ে তো বটেই, নাচেও বলিউডে তাঁর জুড়ি মেলা ভার। কিন্তু সেই ম্যাজিকাল ব্যক্তিত্বের আড়ালে লুকিয়ে রয়েছে তাঁর বেশ কিছু শারীরিক সমস্যাও। ছোটবেলা থেকে তোতলামির সমস্যা ছিল তাঁর। বড় হয়ে স্পাইনাল স্টেনোসিস নামে একটি রোগ ধরা পড়ে তাঁর। এই রোগে স্পাইনাল কর্ড বা সুষুম্নাকাণ্ডটি বেঁকে যেতে শুরু করে। এর জন্য অস্ত্রোপচারও করতে হয়েছিল হৃতিককে।
আরও শুনুন: শুধু আমির নন, অভিনয় ছেড়ে দিতে চেয়েছিলেন শাহরুখও, কেন জানেন?
এর পরে যাঁর কথা বলব তিনি দক্ষিণী অভিনেত্রী সামান্থা প্রভু। ‘ফ্যামিলি ম্যান টু’-তে তাঁর অভিনয় মুগ্ধ করেছিল অনেককেই। সম্প্রতি পুষ্পা ছবির একটি গানে তাঁকে দেখা গিয়েছে অন্য ভূমিকায়। তা সামান্থা নাকি পলিমরফাস লাইট ইরাপশন নামে একটি রোগের শিকার। ২০১২ সালে রোগটি ধরা পড়ে তাঁর। সূর্যের আলো নাকি একেবারেই সহ্য করতে পারেন না সামান্থা।
শুনে নিন বাকি অংশ।