14 Phere দেখে Cineপিসি যা বলল, প্লে-বাটন ক্লিক করে শুনে নিন।
ভাগ্যের ফেরে মানুষ কত জায়গায় যে ঘুরে ফেরে তার ঠিক নেই… আর সাত ফেরে মানে সাত পাকেও তো বাঁধা পড়ে। তা সে যে কেমন কড়াপাক … না না সন্দেশ নয়, বিয়ের কথাই বলছি… সে জিনিসটি যে কেমন কড়াপাকের, সে যারা সাত পাক ঘুরেছে, তারাই জানে। কী ঠিক বলছি তো!
তো সেদিন খেয়াল করে দেখি কী, একখানা সিনেমা আসছে, তার নাম নাকি ফোর্টিন ফেরে, মানে, চৌদা পাক, মান সাত দুগুনে চোদ্দ পাক… বাপরে বাপ!। এ তো বিয়ের বাড়া! তা জিনিসটা খুব মন টানল। ব্যাপারখানা কী! এই সাত পাঁচ ভেবেই তাড়াতাড়ি রান্না-খাওয়া সেরে দেখতে বসে গেলাম ছবিখানা।
আগে গল্পখানা একটুখানি বলে নিই। তাহলে কতা কইতে খানিক সুবিধা হবে।
আরও শুনুন: Cineপিসি দেখলেন Haseen Dillruba, আর তারপর বললেন…
হয়েছে কি, এই সময়ের দুটো ছেলে মেয়ে প্রেমে পড়েছে। মেয়েটা আবার ছেলেটার থেকে একটু বড়, কলেজে এক বছরের সিনিয়র। তা সে নয় ভালো কতা। প্রেম যখন করেছে একসময় বিয়েও করতে চাইবে, সেও নয় খুব স্বাভাবিক কতা। কিন্তু বিয়ে কি আর চাট্টিখানি ব্যাপার! তাও আমাদের সমাজে! জাতের বেড়া এখনও এমনি আঁটসাঁট যে তার ভিতর দিয়ে মাছি গলতেই পারে না তা এরা গলবে কী করে! ফলে, যা হওয়ার তা হল। লেগে গেল গণ্ডগোল। ছেলেমেয়ে দুটো বুঝল, তারা যাই-ই চাক না কেন, বাড়িতে সহজে মেনে নেবে না। জাতের নামে চলবে বজ্জাতি। তখন তারা একজোড়া মা-বাবা ভাড়া করল। হ্যাঁ হ্যাঁ ঠিকই বলছি। প্ল্যানটা ওদের এইরকমটা যে, দুই বাড়িতেই একবার করে বিয়ে করবে। দু জায়গাতেই একবার করে কাজ চালিয়ে দেবে নকল মা-বাবা। তো এই করে সিনেমার গল্প এগোয়। যদিও শেষরক্ষা হয় না। দুজনেই ধরা পড়ে যায়। তারপর একরকম করে যেন গোঁজামিল দিয়েই শেষ হয়ে যায় ছবিখানা।
বাকিটা শুনে নিন প্লে-বাটন ক্লিক করে।