আগের নিয়মেই ফ্রি পাস পাবেন স্কুল-কলেজের পড়ুয়ারা। জানাল রেল। আগরতলা পুরভোটের মহিলা তৃণমূল প্রার্থীকে চরম হেনস্তা। দূষণ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের ভর্ৎসনার মুখে দিল্লি। বিশ্বকাপের পরই টুর্নামেন্টের সেরা একাদশ ঘোষণা ICC-র। ঠাঁই হল না কোনও ভারতীয়র।
হেডলাইন:
আরও শুনুন: 14 নভেম্বর 2021: বিশেষ বিশেষ খবর- বনদপ্তরের কাজের স্বীকৃতি, ৩ মাসে ৮টি ‘স্কচ’ পুরস্কার এল রাজ্যে
আরও শুনুন: 13 নভেম্বর 2021: বিশেষ বিশেষ খবর- মাও দমনে বড় সাফল্য মহারাষ্ট্র পুলিশের, হত ২৬ মাওবাদী
বিস্তারিত খবর:
1. মঙ্গলবার থেকে খুলছে স্কুল ও কলেজ। নবম-দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়াদের যেতে হবে স্কুলে। এবারও ফ্রি পাস পাবেন পড়ুয়ারা। রেলের তরফে জানানো হয়েছে, পড়ুয়ারা যে পদ্ধতিতে ফ্রি পাস পেতেন, এবারও সেই একই পদ্ধতিতে ফ্রি পাস পাবেন। এ প্রসঙ্গে হাওড়ার সিনিয়র ডিভিশনাল কমার্শিয়াল ম্যানেজার রাজীব রঞ্জন জানান, আগে স্কুলের প্রধান শিক্ষক ও কলেজের অধ্যক্ষরা রেলের কাছে পাসের জন্য আবেদন করতেন। রেল সেই মতো ফর্ম দিত, যা নিয়ে পড়ুয়ারা স্টেশনের বুকিং কাউন্টারে এসে ফ্রি পাস নিত। স্কুল ও কলেজের সেই ফর্ম শেষ হলে পুনরায় আবেদন করে আবার তা সংগ্রহ করত কর্তৃপক্ষ। লকডাউনের আগে দেওয়া ফর্ম থাকলে স্কুল বা কলেজ কর্তৃপক্ষ তা পড়ুয়াদের দিতে পারেন। শেষ হলে কাউন্টার পার্ট জমা দিয়ে ফের ফর্ম নিতে হবে তাদের। প্রতিটি স্কুল, কলেজ এই সুবিধা পায়। কলকাতা বিদ্যাসাগর কলেজের অধ্যক্ষ ডঃ গৌতম কুণ্ডু জানান, ফ্রি পাসের কমসেশনের ফর্ম কতটা এখনও পড়ে আছে তা দেখতে হবে। রাজ্যের নির্দেশাবলিতে বলা হয়েছে, যেসব পড়ুয়া রেলে যাতায়াত করে, পাস দরকার তাদের ফ্রি পাসের জন্য স্কুল ও কলেজ কর্তৃপক্ষ নির্ধারিত আবেদনের প্রতিলিপি দেবে। যা দেখিয়ে রেলের থেকে ফ্রি পাস নিতে পারবেন পড়ুয়ারা।
2. ফের ত্রিপুরায় ‘আক্রান্ত’ তৃণমূল প্রার্থী। আগরতলা পুরভোটের মহিলা তৃণমূল প্রার্থী অভিযোগ জানাতে গিয়েছিলেন থানায়। পুলিশের সেই সদর কার্যালয় থেকে তাঁকে চ্যাংদোলা করে বের করে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। এমনকী, রাজ্যের অন্য একটি থানায় ওই মহিলাকে বসিয়ে রাখা হয়েছে বলে খবর। তাঁকেই জেরা করবে পুলিশ।
আগরতলা পুরসভার ১০ নম্বর ওয়ার্ডের প্রাক্তন কাউন্সিলর পান্না দেব এবার তৃণমূলের টিকিটে ভোটে লড়ছেন। বারবার তাঁর প্রচারে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠছে বিজেপির বিরুদ্ধে। মহিলা প্রার্থীর কথায়, গতকাল অর্থাৎ রবিবার বাড়ি-বাড়ি গিয়ে প্রচার সারছিলাম। তখন বিজেপি সমর্থকরা আমাদের বাধা দেয়। তখনই পূর্ব থানায় আমি অভিযোগ জানাই। পুলিশ বলেছিল, তাঁরা আমাকে নিরাপত্তা দেবেন।
এদিন সকালে ফের প্রচারে বেরিয়ে বাধার মুখে পড়েন তিনি। পান্নাদেবী জানান, প্রচারের সময় বিজেপির দুষ্কৃতীরা তাঁদের বাধা দেয়। এমনকী, তৃণমূল সমর্থকদের মারধর করা হয়। পুলিশে অভিযোগ জানাতে গেলে তারাও বিজেপির সুরে সুর মেলায় বলে অভিযোগ। এর পরই ওই মহিলা প্রার্থী আগরতলায় পুলিশের সদরদপ্তরে অভিযোগ জানাতে যান। কিন্তু সেখান থেকে তাঁকে চ্যাংদোলা করে বের করে দেওয়া হল। এরপর তাঁকে অন্য একটি থানায় তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলেই অভিযোগ। সেখানে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করবে পুলিশ। এই ঘটনার তীব্র সমালোচনা করেছেন তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্ব। যদিও এ প্রসঙ্গে পুলিশের তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি।
শুনে নিন বিশেষ বিশেষ খবর।