বুঝতেই পারছেন কথা বলছি দিঘা, পুরী আর দার্জিলিং নিয়ে। করোনা গ্রাফের ওঠানামার দিকে চোখ রেখে যাঁরা ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান করছেন, অপেক্ষা করে বসে আছেন. পরিস্থিতি একটু আয়ত্তে এলেই টুক করে বেড়িয়ে পড়বেন, তাদের জন্য সুখবর।
দিপুদাকে চেনেন না এমন বাঙালি আছে নাকি! আর যাদের পায়ের তলায় সর্ষে তারা তো দিপুদার অভিন্ন হৃদয় বন্ধু। বুঝতেই পারছেন কথা বলছি দিঘা, পুরী আর দার্জিলিং নিয়ে। করোনা গ্রাফের ওঠানামার দিকে চোখ রেখে যাঁরা ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান করছেন, অপেক্ষা করে বসে আছেন, পরিস্থিতি একটু আয়ত্তে এলেই টুক করে বেড়িয়ে পড়বেন, তাদের জন্য সুখবর।
গত দুবছর ধরেই কোনও কিছুই আর মনের মতো হচ্ছে না। করোনার কাঁটা গৃহবন্দী করে রেখেছে সবাইকে। দমবন্ধ করা এই পরিবেশ থেকে বেরোতে চাইছে সকলেই। কিন্তু পারছে না। বাড়িতে আর একটানা কতদিন ভাল লাগে। অনেকেই হয়তো অপেক্ষা করে বসে আছেন কবে করোনার প্রকোপ কমবে আর ঘর থেকে দু-পা বাইরে বেরোতে পারবেন। বর্তমান পরিস্থিতে আবার অনেকেই সাহস করে বেড়িয়েও পড়ছেন। সত্যিই তো আর কতদিন এইভাবে ঘরের মধ্যে আটকে থাকা যায়।
এই মুহূর্তে কিছুটা শিথিল হয়েছে করোনার বিধিনিষেধ। যদিও আরও কিছু নতুন নিয়ম জুড়েছে বেড়াতে যাওয়ার ক্ষেত্রে। লাগছে আরটিপিসিআর রিপোর্ট অথবা ভ্যাকসিনেশনের সার্টিফিকেট। অফিসের ছুটি যদি ম্যনেজ করা যায়, তাহলে এটাই ঘুরতে যাওয়ার উত্তম সময়। এটা বুঝে গিয়েছে পর্যটন সংস্থাগুলিও।
আরও শুনুন: ১ আগস্ট থেকে বাড়ছে ATM মারফত লেনদেনের খরচ
শৈলশহর তো সারাবছরই হাতছানি দেয়। বর্ষায় পাহাড়ে ধস নামলেও পর্যটকদের ভিড়ে ঘাটতি পড়ে না। পাহাড়ের কোলে বর্ষার রূপ দেখতে অনেকই ছুটে যান। এইসময় দার্জিলিং যাওয়ার ক্ষেত্রেও হোটেল ভাড়ায় এই বিশেষ ছাড়ের সুবিধা পাওয়া যাবে। তবে সেক্ষেত্রেও ভ্যাকসিনের দুটো ডোজের সার্টিফিকেট বা ৪৮ ঘন্টার মধ্যে করা আরটিপিসিআর রিপোর্ট মাস্ট।
আরও শুনুন: মণিপুরী কন্যার পদকজয়ে উচ্ছ্বাস, তাঁদের প্রতি মনোভাব কি বদলাবে?
কী ভাবছেন এখনই প্ল্যান করবেন। যতোই করোনা জুজু থাকুক। ঘুরতে যাওয়ার সাধ আর ডিসকাউন্টের মোহ কি মিস করা যায়!