৪৩ দিনের মাথায় ফের ছন্দে ফিরল আর জি কর। কাজে ফিরলেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। সিবিআই তলবে সিজিও কমপ্লেক্সে হাজিরা বিরূপাক্ষের। নিষেধাজ্ঞা তুলে ভারতে ইলিশ রপ্তানিতে সায় বাংলাদেশের। পাঠানো হবে ৩০০০ মেট্রিক টন মাছ, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের। মমতাকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে পথে নামছে মহিলা তৃণমূল। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রিত্বে আনুষ্ঠানিকভাবে শপথ গ্রহণ অতিশীর। পন্থ-গিলের জোড়া সেঞ্চুরি, ব্যাটে-বলে জাদু অশ্বিনের। রানের পাহাড় মাথায় নিয়ে ধুঁকছে টাইগারেরা।
হেডলাইন:
বিস্তারিত খবর:
1. ৪৩ দিনের মাথায় ফের ছন্দে ফিরল আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল। শনিবার সকাল থেকে কাজে ফিরলেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। প্রতিশ্রুতি মতো আপাতত জরুরি বিভাগে কাজে ফিরেছেন তাঁরা। তবে এখনও আউটডোরে রোগী দেখছেন সিনিয়ররাই। ধর্ষণ-খুনের তদন্ত এবং হাসপাতালে নিরাপত্তা বিষয়ে রাজ্য সরকার প্রতিশ্রুতি মানলে আউটডোরে ফের কাজে ফিরবেন, জানিয়েছেন জুনিয়র চিকিৎসকরা।
এদিকে চিকিৎসক তরুণীর ধর্ষণ-খুনের ঘটনায় সিবিআই-এর স্ক্যানারে আর জি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের ‘ঘনিষ্ঠ’ বিরূপাক্ষ বিশ্বাস। ভাইরাল ‘হুমকি’র অডিওকে কেন্দ্র করে চর্চায় এসেছিলেন বর্ধমান মেডিক্যালের প্যাথোলজি বিভাগের সিনিয়র রেসিডেন্ট ওই চিকিৎসক। আপাতত রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল তাঁকে সাসপেন্ড করেছে। সিবিআই-এর তলব মেনে এদিন সিজিও কমপ্লেক্সে হাজিরা দিলেন তিনি। পারিপার্শ্বিক বিভিন্ন তথ্যপ্রমাণ ও সংশ্লিষ্টদের বয়ান যাচাই করে সিবিআই-এর ধারণা, আর জি কর হাসপাতালের ওই তরুণী চিকিৎসককে খুন করাই ছিল মূল লক্ষ্য। পরে সেই খুনের দায় চাপাতেই ঘটনাস্থলে টেনে আনা হয় সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়কে এবং নজর ঘোরাতেই জুড়ে দেওয়া হয় ধর্ষণের সাব প্লট। খুনের ছক কষেছিল কারা, কারাই বা সে ঘটনায় সরাসরি জড়িত, সেসব প্রশ্নেরই উত্তর খুঁজতে তদন্ত চালাচ্ছেন কেন্দ্রীয় সংস্থার আধিকারিকেরা।
2. পুজোর মুখে সুখবর। নিষেধাজ্ঞা তুলে ভারতে ইলিশ রপ্তানিতে সায় বাংলাদেশের। পাঠানো হবে ৩০০০ মেট্রিক টন মাছ, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের।
শেখ হাসিনার আমলে সৌজন্য উপহার হিসেবেই প্রতি বছর পুজোর সময় ভারতে পাঠানো হত পদ্মার ইলিশ। তবে ক্ষমতার হাতবদল হতেই এই রীতিতে ছেদ পড়তে চলেছিল। সে দেশের মৎস্য ও প্রাণীসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার ঘোষণা করেছিলেন, “এবারের দুর্গোৎসবে বাংলাদেশের হিন্দুধর্মাবলম্বী-সহ অন্যান্য নাগরিকরা যেন ইলিশ খেতে পারেন, সেটি নিশ্চিত করা হবে। ভারতের চেয়ে দেশের জনগণকেই প্রাধান্য দেওয়া হবে।” কিন্তু আচমকাই সিদ্ধান্ত বদল পড়শি দেশের। শনিবার ভারত সরকারকে বাংলাদেশের তরফে জানানো হয়েছে, ভারতের অনুরোধ ও দেশের বিভিন্ন রপ্তানিকারক সংস্থার আবেদনের ভিত্তিতে এবছর পুজোর মরশুমে ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে। ২৪ তারিখের মধ্যে রপ্তানিতে আগ্রহী সংস্থাগুলিকে আবেদন জানাতে হবে সরকারি দপ্তরে।
শুনে নিন বিশেষ বিশেষ খবর।