দেশে ৮ শতাংশ কমেছে হিন্দু জনসংখ্যা। বেড়েছে সংখ্যালঘু। নির্বাচনের মধ্যেই রিপোর্ট জানাল প্রধানমন্ত্রীর আর্থিক উপদেষ্টা পরিষদ। প্রকাশিত উচ্চ মাধ্যমিকের ফলাফল। পাশের হার ৯০ শতাংশ, প্রথম দশে কৃতী মোট ৫৮ জন। মেধাতালিকায় কলকাতাকে টেক্কা জেলার। শ্লীলতাহানি বিতর্কের মাঝেই বেনজির পদক্ষেপ রাজ্যপালের। রাজভবনের সিসিটিভি ফুটেজ দেখতে পারবেন আমজনতা, ঘোষণা বোসের। তৃতীয় দফায় রাজ্যের ৪ কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল? চূড়ান্ত হার জানাল কমিশন।
হেডলাইন:
আরও শুনুন: 7 মে 2024: বিশেষ বিশেষ খবর- এখনই বাতিল নয় ২৬ হাজার চাকরি, সুপ্রিম রায়ে ‘তৃপ্ত’ মমতা-অভিষেক
আরও শুনুন: 6 মে 2024: বিশেষ বিশেষ খবর- অবশেষে স্বস্তি, বৃষ্টি কলকাতা-সহ রাজ্যের অধিকাংশ জেলায়
বিস্তারিত খবর:
1. দেশে হিন্দু জনতার সংখ্যা কমেছে ৮ শতাংশ। একইসঙ্গে বেড়েছে সংখ্যালঘু জনসংখ্যা। নির্বাচন চলাকালীন এই রিপোর্ট প্রকাশ করল প্রধানমন্ত্রীর আর্থিক উপদেষ্টা পরিষদ। ১৯৫০ থেকে ২০১৫ পর্যন্ত দেশের জনসংখ্যার ভিত্তিতেই এই রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, ৬৫ বছরে দেশে হিন্দুদের সংখ্যা বেশ অনেকটাই কমে গিয়েছে। ১৯৫০ সালে ভারতের নাগরিক ছিলেন ৮৪ শতাংশ হিন্দু। আর মুসলিম ছিলেন ৯.৮৪ শতাংশ। আর ২০১৫ সালের পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, ৭৮ শতাংশ হিন্দু বসবাস করছেন দেশে। মুসলিমদের সংখ্যা প্রায় ৪০ শতাংশ বেড়েছে। শিখ জনসংখ্যা বেড়েছে ৬.৫৮ শতাংশ। খ্রিস্টান জনসংখ্যায় ৫.৩৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ভারতে সংখ্যালঘুরা সুরক্ষিত, এই পরিসংখ্যান তুলে ধরে এমনটাই দাবি করতে চাইছে সরকার।
2. মাধ্যমিকের পর প্রকাশিত হল উচ্চমাধ্যমিকের ফলাফল। বুধবার সাংবাদিক বৈঠক করে আনুষ্ঠানিকভাবে ফল ঘোষণা করলেন উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি চিরঞ্জীব ভট্টাচার্য। সার্বিকভাবে পাশের হার ৯০ শতাংশ। কলা বিভাগে পাশের হার ৮৮.২ শতাংশ। পাশের হারে প্রথম পূর্ব মেদিনীপুর, দ্বিতীয় দক্ষিণ ২৪ পরগনা, তৃতীয় পশ্চিম মেদিনীপুর, চতুর্থ কালিম্পং এবং পঞ্চম স্থানে কলকাতা। মেধাতালিকাতেও কলকাতাকে টেক্কা জেলার।
এবারের প্রথম দশে ১৫ জেলা থেকে রয়েছেন মোট ৫৮ জন। এর মধ্যে ছাত্র ৩৫ এবং ছাত্রী ২৩ জন। প্রথম দশে বাঁকুড়ার ৯ জন, হুগলির ১৩ জন। কলকাতার ৫ জন। মেধাতালিকায় প্রথম স্থানে আলিপুরদুয়ারের ম্যাক উইলিয়ামস স্কুলের অভীক দাস। প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৬। দ্বিতীয় স্থানে নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনের সৌম্যদীপ সাহা এবং তৃতীয় স্থানে মালদহের অভিষেক গুপ্ত। চতুর্থ কোচবিহারের প্রতীচী রায় তালুকদার এবং চন্দননগরের স্নেহা ঘোষ। ৪৯৩ নম্বর পেয়ে মেয়েদের মধ্যে প্রথম হয়েছেন তাঁরা। সংসদ জানিয়েছে, উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের মার্কশিট ও শংসাপত্র আগামী ১০ মে, শুক্রবার সংসদের ৫৫টি বিতরণকেন্দ্র থেকে স্কুলগুলিকে দেওয়া হবে। যা যত দ্রুত সম্ভব পরীক্ষার্থীদের হাতে তুলে দিতে বলা হয়েছে স্কুলগুলিকে। অন্যদিকে, এবারই প্রথম ফল প্রকাশ পরবর্তী রিভিউ ও স্ক্রুটিনির জন্য তৎকাল পরিষেবা চালু করছে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ। ১০ মে মার্কশিট ও শংসাপত্রের হার্ডকপি বিতরণের সঙ্গেই চালু হয়ে যাবে তৎকাল পিপিআর, পিপিএস-এর জন্য আবেদন জমা নেওয়ার প্রক্রিয়া।
শুনে নিন বিশেষ বিশেষ খবর।