সিঙ্গুরের জমি নিয়ে ‘আরবিট্রেশনে’ জয় টাটা গোষ্ঠীরই। ৭৬৬ কোটির খেসারত দিতে হবে টাটা মোটরসকে, রাজ্য সরকারকে নির্দেশ আদালতের।সরানো হোক বিশ্বভারতীর বিতর্কিত ফলক। উপাচার্যকে বিঁধে ফের সরব মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আর বাধা নেই ইডির জেরায়। জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল, ক্লিন চিট হাসপাতালের। অর্পিতাকে পুরভোটে প্রার্থী করতে চেয়েছিলেন পার্থ। জ্যোতিপ্রিয় বাধা দিতেই উসকে ওঠে দ্বন্দ্ব। শীর্ষ আদালতে ধাক্কা প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি ও ডেপুটি সেক্রেটারির।
হেডলাইন:
বিস্তারিত খবর:
1. সিঙ্গুরের জমি নিয়ে ‘আরবিট্রেশনে’ জয় পেল টাটা মোটরস-ই। বাংলার সরকারের কাছ থেকে ৭৬০ কোটি টাকা পাবে তারা। সঙ্গে যুক্ত হবে ৬ কোটি টাকা সুদ। সবমিলিয়ে টাটা মোটরসকে ৭৬৬ কোটি টাকা দিতে হবে রাজ্য সরকারকে, সাফ নির্দেশ আদালতের।
টাটা মোটরস এবং ওয়েস্ট বেঙ্গল ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেডের মধ্যে আরবিট্রেশন চলছিল। রাজ্য সরকারের কাছে শিল্পগোষ্ঠী ক্ষতিপূরণ দাবি করে জানিয়েছিল, সিঙ্গুরে গাড়ি কারখানা করতে না পারায় মূলধন বিনিয়োগে ক্ষতি হয়েছে। আরবিট্রাল ট্রাইবুনালের তিন সদস্যের কাছেই চলছিল এই ‘আরবিট্রেশন’। অবশেষে ৩০ অক্টোবর সর্বসম্মতিক্রমে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানালেন ট্রাইবুনালের সদস্যরা। আর তাতেই ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ পেল রাজ্য সরকার।
2. বিশ্বভারতীর বিতর্কিত স্মারক নিয়ে সোমবার ফের সরব হলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ফের একবার ওই ফলক নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে কটাক্ষ করে মমতার জোর সওয়াল, এখনই সরানো হোক ওই স্মারকফলক। তাঁর কথায়, “কবিগুরুকে ভুলে আত্মপ্রচারমূলক, অহংকারী প্রচার চলছে বিশ্বভারতীতে। শান্তিনিকেতনকে সম্মান দিয়েছে ইউনেস্কো। কিন্তু বর্তমানে সেখানকার প্রধান কবিগুরুর অবদান ভুলে নিজের নামের প্রচার চালাচ্ছেন।” একইসঙ্গে কেন্দ্রকেও ভুল শুধরে নেওয়ার আবেদন জানিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী।
সম্প্রতি শান্তিনিকেতনের মুকুটে জুড়েছে নয়া পালক। তাকে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ ঘোষণা করেছে ইউনেস্কো। কিন্তু ইউনেস্কোর হেরিটেজ প্রাপ্তির কথা জানিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে যে ফলক বসানো হয়েছে, সেখানে লেখা রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বিশ্বভারতীর উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীর নাম। অথচ খোদ বিশ্বভারতীর প্রতিষ্ঠাতা রবীন্দ্রনাথেরই নাম নেই ওই ফলকে। এই ঘটনায় স্বাভাবিকভাবেই উসকে উঠেছে জোর বিতর্ক। ঘটনায় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। কিন্তু একাধিকবার আপত্তি জানানো, আন্দোলনের পরও বিতর্কিত ফলক এখনও সরায়নি বিশ্ববিদ্যালয়। এবার ফের সেই ইস্যু নিয়ে সমালোচনায় সরব হলেন মুখ্যমন্ত্রী।
শুনে নিন বিশেষ বিশেষ খবর।